রূপকথার গল্পই তো! একটা সময় আইপিএলের পয়েন্ট তালিকার ৭ নম্বরে অবস্থান
করছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। একের পর এক বাধা পেরিয়ে এই দলই
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থেকে প্লে অফে! কীভাবে সম্ভব হলো এটি! আইপিএলে
একমাত্র এই দলটিতেই যে খেলেন এক ‘সুপারম্যান’, এক অতিমানব—বিরাট কোহলি। এক
মৌসুমে ১৪ ম্যাচ খেলে ৯১৯ রান করেন যে ব্যাটসম্যান, তিনি তো অতিমানবই।
নিজের দুর্দান্ত ব্যাটিং ফর্মের আরও একটি নমুনা রাখলেন কোহলি কাল। দিল্লি
ডেয়ারডেভিলসের বিপক্ষে ৪৫ বলে ফিফটি করে দলকে নিয়ে গেলেন প্লে অফে।
প্রথমে ব্যাট করে দিল্লির করা ১৩৮ রানকে খুব সহজে টপকাতে পারেনি বেঙ্গালুরু। দলের দুই সেরা ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল ও এবি ডি ভিলিয়ার্স দ্রুত ফিরে গেলে পুরো দায়িত্বই নিজের কাঁধে তুলে নেন কোহলি। দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে যতটুকু করা দরকার, করেছেন ততটুকুই। ঠান্ডা মাথায় ৪৫ বলে ৬টি চারের সাহায্যে ৫৪ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন। তাঁকে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন অবশ্য লোকেশ রাহুল, ৩৮ রান করে। এ ছাড়া শেন ওয়াটসনের ১৪ আর স্টুয়ার্ট বিনির ১৬ রানে ১১ বল বাকি থাকতেই জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ১৩৯ রান তুলে নেয় বেঙ্গালুরু।
এমন খেলা কীভাবে খেলেন কোহলি? কিছুদিন আগেই বলেছিলেন, ‘আমার চেষ্টাটা খুবই সাধারণ, সত্যি বলছি। নিয়ম মেনে খাও, নিয়ম মেনে অনুশীলন কর, নিয়ম মেনে ঘুমাতে যাও। দিনের পর দিন এই নিয়ম মেনেই নিজেকে গড়ে তুলছি। ব্যাপারটা অনেকের কাছেই খুব একঘেয়ে মনে হবে। কিন্তু সত্যি বলছি, আমি এভাবেই নিজেকে মাঠের লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করি। একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে সবাইকেই এই একঘেয়ে জীবনই মেনে নিতে হবে।’
নিজেকে তৈরি করার কেতা ‘একঘেয়ে’ হলেও মাঠে কিন্তু মোটেও একঘেয়ে মনে হয় না কোহলির লড়াই! বরং সেটা রঙিন রাংতায় মোড়া আকর্ষণীয় এক উপহারই হয়ে আসে সকলের জন্য। হয়ে ওঠে রূপকথার এক গল্প। এবারের এক আইপিএলে করেছেন চারটা সেঞ্চুরি, ফিফটি করেছেন ছয়টি! ১৪ ইনিংসের ১০টিতেই তাঁর ব্যাটিংটা একটু খেয়াল করে দেখুন!
প্রথমে ব্যাট করে দিল্লির করা ১৩৮ রানকে খুব সহজে টপকাতে পারেনি বেঙ্গালুরু। দলের দুই সেরা ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল ও এবি ডি ভিলিয়ার্স দ্রুত ফিরে গেলে পুরো দায়িত্বই নিজের কাঁধে তুলে নেন কোহলি। দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে যতটুকু করা দরকার, করেছেন ততটুকুই। ঠান্ডা মাথায় ৪৫ বলে ৬টি চারের সাহায্যে ৫৪ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন। তাঁকে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন অবশ্য লোকেশ রাহুল, ৩৮ রান করে। এ ছাড়া শেন ওয়াটসনের ১৪ আর স্টুয়ার্ট বিনির ১৬ রানে ১১ বল বাকি থাকতেই জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ১৩৯ রান তুলে নেয় বেঙ্গালুরু।
এমন খেলা কীভাবে খেলেন কোহলি? কিছুদিন আগেই বলেছিলেন, ‘আমার চেষ্টাটা খুবই সাধারণ, সত্যি বলছি। নিয়ম মেনে খাও, নিয়ম মেনে অনুশীলন কর, নিয়ম মেনে ঘুমাতে যাও। দিনের পর দিন এই নিয়ম মেনেই নিজেকে গড়ে তুলছি। ব্যাপারটা অনেকের কাছেই খুব একঘেয়ে মনে হবে। কিন্তু সত্যি বলছি, আমি এভাবেই নিজেকে মাঠের লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করি। একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে সবাইকেই এই একঘেয়ে জীবনই মেনে নিতে হবে।’
নিজেকে তৈরি করার কেতা ‘একঘেয়ে’ হলেও মাঠে কিন্তু মোটেও একঘেয়ে মনে হয় না কোহলির লড়াই! বরং সেটা রঙিন রাংতায় মোড়া আকর্ষণীয় এক উপহারই হয়ে আসে সকলের জন্য। হয়ে ওঠে রূপকথার এক গল্প। এবারের এক আইপিএলে করেছেন চারটা সেঞ্চুরি, ফিফটি করেছেন ছয়টি! ১৪ ইনিংসের ১০টিতেই তাঁর ব্যাটিংটা একটু খেয়াল করে দেখুন!
info:
Prothom-alo
No comments:
Post a Comment