রহস্যময়’ মুস্তাফিজ, ফর্মে থাকা ভুবনেশ্বর কুমার, দুর্দান্ত
ওয়ার্নার—হায়দরাবাদ সানরাইজার্সের সাফল্যের অনেকগুলো কারণই চাইলে বের করা
যায়। এবারের আইপিএলে এখন পর্যন্ত ১৬ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে হায়দরাবাদ। প্লে
অফে খেলাটাও এখন প্রায় নিশ্চিত। কিন্তু আইপিএলে কখনোই বড় দলের পরিচিতি না
পাওয়া সেই দলটার এমন বদলে যাওয়ার রহস্য কী?
ডেভিড ওয়ার্নার নির্দিষ্ট কারও নাম বলেননি, বরং একদম সোজাসাপটা ভাষাতেই জবাব দিয়েছেন, ‘আমরা এই বছর অনেক পরিশ্রম করেছি। সব সময় ক্ষুধার্ত ছিলাম, নিজেদের ওপর আস্থা রেখেছি। আমাদের বিশ্বাস ছিল, আমরা পারব। মধ্যে কয়েকটা ম্যাচ আমাদের পক্ষে যায়নি, এরপর আবার আমরা জয়ের ধারায় ফিরেছি। এরপর একটা বাজে ম্যাচের পর আবার ভালো খেলেছি। এই মুহূর্তে আমাদের নিজেদের সেরাটাই খেলতে হবে।’
পরের পর্ব একরকম নিশ্চিত করে ফেলার পর নিজের স্বস্তিও জানালেন হায়দরাবাদ অধিনায়ক, ‘আমরা খুবই রোমাঞ্চিত, পরের পর্বে যেতে পেরে খুশি। কিন্তু জয়টাই আসলে সবকিছু। এই সংস্করণে জয়টাই শেষ কথা। আমরা এই ধারাটা ধরে রেখে শীর্ষ দুইয়ে থাকতে চাই। এই মুহূর্তে সেটাই আমাদের লক্ষ্য।’
হায়দরাবাদের পরের ম্যাচটা দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের সঙ্গে। আগের ম্যাচে তাদের সঙ্গে হেরেছিল হায়দরাবাদ। ওয়ার্নার পরের ম্যাচে জয়কেই পাখির চোখ করছেন, ‘আমাদের এখন দিল্লিতে গিয়ে পরের ম্যাচ খেলতে হবে। গত ম্যাচে আমরা ওদের সঙ্গে ভালো খেলতে পারিনি। নিজেদের সেরাটাই দিতে হবে আমাদের। ফাইনালে ওরা আমাদের একটা সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ হতে পারে।’
ওয়ার্নার সুনির্দিষ্টভাবে না বললেও হায়দরাবাদের এই সাফল্যের মূলে আছে তাদের পেস আক্রমণ। আইপিএলটা ভারতে হয় জন্যই বেশির ভাগ দল স্পিনের ওপর ভরসা করে। কিন্তু হায়দরাবাদ এবার দেখিয়ে দিয়েছে, পেস দিয়েই সাফল্য পাওয়া যায়। মুস্তাফিজ, নেহরা, ভুবনেশ্বররা তো আছেনই, চতুর্থ পেসার হিসেবে দুর্দান্ত করছেন ময়েজেস হেনরিকেসও। মূলত এই দুর্দান্ত পেস আক্রমণের জন্যই অনেক লো স্কোরিং ম্যাচও জিতে গেছে হায়দরবাদ। সঙ্গে আছে ওয়ার্নারের অধিনায়কত্ব, যে অধিনায়কত্ব ঠিক কেতাবি নয়।
দেখা যাক, কত দূর তারা যায়!
ডেভিড ওয়ার্নার নির্দিষ্ট কারও নাম বলেননি, বরং একদম সোজাসাপটা ভাষাতেই জবাব দিয়েছেন, ‘আমরা এই বছর অনেক পরিশ্রম করেছি। সব সময় ক্ষুধার্ত ছিলাম, নিজেদের ওপর আস্থা রেখেছি। আমাদের বিশ্বাস ছিল, আমরা পারব। মধ্যে কয়েকটা ম্যাচ আমাদের পক্ষে যায়নি, এরপর আবার আমরা জয়ের ধারায় ফিরেছি। এরপর একটা বাজে ম্যাচের পর আবার ভালো খেলেছি। এই মুহূর্তে আমাদের নিজেদের সেরাটাই খেলতে হবে।’
পরের পর্ব একরকম নিশ্চিত করে ফেলার পর নিজের স্বস্তিও জানালেন হায়দরাবাদ অধিনায়ক, ‘আমরা খুবই রোমাঞ্চিত, পরের পর্বে যেতে পেরে খুশি। কিন্তু জয়টাই আসলে সবকিছু। এই সংস্করণে জয়টাই শেষ কথা। আমরা এই ধারাটা ধরে রেখে শীর্ষ দুইয়ে থাকতে চাই। এই মুহূর্তে সেটাই আমাদের লক্ষ্য।’
হায়দরাবাদের পরের ম্যাচটা দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের সঙ্গে। আগের ম্যাচে তাদের সঙ্গে হেরেছিল হায়দরাবাদ। ওয়ার্নার পরের ম্যাচে জয়কেই পাখির চোখ করছেন, ‘আমাদের এখন দিল্লিতে গিয়ে পরের ম্যাচ খেলতে হবে। গত ম্যাচে আমরা ওদের সঙ্গে ভালো খেলতে পারিনি। নিজেদের সেরাটাই দিতে হবে আমাদের। ফাইনালে ওরা আমাদের একটা সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ হতে পারে।’
ওয়ার্নার সুনির্দিষ্টভাবে না বললেও হায়দরাবাদের এই সাফল্যের মূলে আছে তাদের পেস আক্রমণ। আইপিএলটা ভারতে হয় জন্যই বেশির ভাগ দল স্পিনের ওপর ভরসা করে। কিন্তু হায়দরাবাদ এবার দেখিয়ে দিয়েছে, পেস দিয়েই সাফল্য পাওয়া যায়। মুস্তাফিজ, নেহরা, ভুবনেশ্বররা তো আছেনই, চতুর্থ পেসার হিসেবে দুর্দান্ত করছেন ময়েজেস হেনরিকেসও। মূলত এই দুর্দান্ত পেস আক্রমণের জন্যই অনেক লো স্কোরিং ম্যাচও জিতে গেছে হায়দরবাদ। সঙ্গে আছে ওয়ার্নারের অধিনায়কত্ব, যে অধিনায়কত্ব ঠিক কেতাবি নয়।
দেখা যাক, কত দূর তারা যায়!
info: Prothom-alo
No comments:
Post a Comment