ব্রেন্ডন ম্যাকালাম, অ্যারন ফিনচ আর ইডেনের পিচ। আইপিএলে গুজরাট লায়ন্সকে হারাতে হলে এই তিন বাধা অতিক্রম করতে হবে সাকিব আল হাসানদের কলকাতা নাইট রাইডার্সকে।
প্রাক্তন নাইট ম্যাকালামের ব্যাটে ঝড় উঠলে কেকেআরের কপালে দুঃখ রয়েছে। ব্রেন্ডন এখন পর্যন্ত ১০ ম্যাচে ২২৭ রান করেছেন। সর্বাধিক রান ৬০। অ্যারন ফিনচের ফর্ম বিপক্ষ দলের বোলারদের কপালে ভাঁজ ফেলার পক্ষে যথেষ্ট। ৭ ম্যাচে তাঁর সংগ্রহ ২৪৭ রান। গড় ৬১.৭৫। এর মধ্যে চারটি হাফ-সেঞ্চুরিও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। গুজরাতের সবথেকে সফল ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়না হলেও কেকেআর টিম ম্যানেজমেন্ট কিন্তু ম্যাকালাম-ফিনচকেই বেশি ভয় পাচ্ছে।
তার উপর ঘাসের উইকেট। ইডেনের পিচ দেখে নাইট শিবির একেবারেই খুশি নয়। ‘গ্রিন টপ’বললে অতিরঞ্জিত করা হবে ঠিকই, তবে রবিবার যে পিচে খেলা হবে তাতে পর্যাপ্ত ঘাস থাকার ইঙ্গিত পাওয়া গেল শনিবার। যাতে বল পড়ে ঠিকমতো ব্যাটে আসে। সেক্ষেত্রে প্রচুর রান ওঠার সম্ভাবনা থাকবে। সিএবি সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলি নাকি এমনই নির্দেশ দিয়েছেন কিউরেটরকে। ঘরের মাঠে পছন্দের উইকেট না পেয়ে তাই নাইটদের মুখ ভার। কেকেআর কর্তাদের যুক্তি, বিপক্ষ দলে ম্যাকালাম, ফিনচ, ডোয়েন স্মিথের মতো ব্যাটসম্যান দেখার পর কোন দল স্পোর্টিং উইকেট খেলতে চাইবে?
পিচ নিয়ে কোনো বিতর্ক বোক সেটা গম্ভীর নিজেও চান না। কারণ, তিনি জানেন তাতে ফোকাস নড়ে যেতে পারে। ৯টি ম্যাচ খেলে কেকেআর ১২ পয়েন্ট পেয়ে শীর্ষ স্থানে আছে। সিংহের গর্জন থামিকে নিজেদের অবস্থান আরো মজবুত করাই লক্ষ্য নাইটদের। ১০ ম্যাচ খেলে গুজরাটের সংগ্রহ ১২ পয়েন্ট। দুই দলই প্লে-অফে দৌড়ে থাকায় এই ম্যাচটিকে ঘিরে ক্রিকেটপ্রেমীদের আগ্রহ অনেক বেশি।
গত দু’টি ম্যাচে কেকেআর হারিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবকে। গুজরাতকে হারিয়ে নাইটদের সামনে ফের জয়ের হ্যাটট্রিক করার হাতছানি। আর সেটা হলে গৌতম গম্ভীরের নেতৃত্বাধীন কেকেআর প্লে-অফে ওঠার পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে।
আইপিএলে এখন সাপ-লুডোর খেলা চলছে। একটা সময় গুজরাট লায়ন্স যে ভাবে ম্যাচ জিতছিল, তা দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন সুরেশ রায়নারা সহজেই শেষ চারে জায়গা পাকা করে ফেলবেন। কিন্তু পর পর তিনটি ম্যাচ হেরে বেশ চাপে পড়ে গিয়েছে গুজরাত। তাদের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। কেকেআরের বিরুদ্ধে বেশ সতর্ক হয়েই মাঠে নামবে‘লায়ন্স’।
ধারাবাহিকতার বিচারে আইপিএল নাইনে যে কোনও দলকে টেক্কা দিতে পারে কেকেআর। ছ’টি অ্যাওয়ে ম্যাচের মধ্যে গম্ভীর বাহিনী জিতেছে চারটিতে। আর এই সাফল্যই নাইটদের মনোবল কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। পাঁচটির মধ্যে কেকেআরের চারটি হোম ম্যাচ বাকি। তাই ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফোকাস ধরে রাখতে পারলে কেকেআরের প্লে-অফে না খেলার কোনও কারণ নেই। তবে একটা কথা মনে রাখা দরকার, গতবারও নাইটরা পর পর ছ’টি ম্যাচ জিতেও শেষ দিকে খারাপ খেলার খেসারতি দিয়ে প্লে-অফে জায়গা করে নিতে ব্যর্থ হয়েছিল। তাই গম্ভীর সাফ বলে দিলেন, ‘এখন প্রতিটি ম্যাচই আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আগে প্লে-অফে জায়গা পাকা করতে হবে। তারপর পজিশন নিয়ে ভাবা যাবে।’
কখনও ওপেনিং জুটির সাফল্য, কখনও আবার মিডল অর্ডারের দুরন্ত পারফরম্যান্স, কয়েকটি ম্যাচে দুরন্ত বোলিং কেকেআরকে জিতিয়েছে। মূলত আইপিএল নাইনে নাইটদের সাফল্য এসেছে ‘টিম গেম-এর সৌজন্যে। দারুণ ছন্দে আছেন ওপেনার রবীন উথাপ্পা, গৌতম গম্ভীর। তাঁরা শুরুটা ভালো করতে পারলে বাকি ব্যাটসম্যানরা চাপ মুক্ত হয়ে খেলতে পারবেন। ইউসুফ পাঠান, আন্দ্রে রাসেল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের ভুল শুধরে নিয়েছেন। সূর্যকুমার যাদব, মণীশ পাণ্ডে, সাকিব-আল-হাসানরা যদি নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেন তাহলে কেকেআরের পক্ষে বড় রান করা অসম্ভব নয়। তবে রাসেলের অলরাউন্ড পারফরম্যান্স নাইটদের গত দু’টি ম্যাচে অপ্রত্যাশিত জয় এনে দিয়েছে। প্রত্যেক ম্যাচেই যে রাসেলের ঘাড়ে চড়ে ম্যাচ জেতা যাবে, সেটা ভাবলে ভুল করবেন নাইটরা। বাকি ব্যাটসম্যানদেরও দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হবে।
কেকেরের পেস বোলিংয়ে রয়েছেন মর্নি মর্কেল, উমেশ যাদব, আন্দ্রে রাসেল। ধারাবাহিকতার বিচারে উমেশ কিছুটা পিছিয়ে পড়েছেন। তাই মর্কেল ও রাসেলকে বাড়তি চাপ নিতে হচ্ছে। গুজরাত লায়ন্সের ব্যাটিং যথেষ্ট শক্তিশালী। ডোয়েন স্মিথ, ব্রেন্ডন ম্যাকালাম ওপেনিং জুটিতে ঝোড়ো ইনিংস খেলতে পারেন। অ্যারন ফিনচ দুরন্ত ফর্মে আছেন। অধিনায়ক সুরেশ রায়নাও বড় ম্যাচ উইনার। দীনেশ কার্তিক, রবীন্দ্র জাদেজার মতো ব্যাটসম্যান কেকেআরের বোলিংকে নিয়ে ছেলেখেলা করতে পারেন। তাই পেস ও স্পিনের যুগলবন্দিতে গুজরাতের ব্যাটিংয়ে ধস নামানোর পরিকল্পনা রয়েছে গম্ভীরের। তিনি সাকিবকে বসিয়ে এই ম্যাচে খেলানো হতে পারেন সুনীল নারিনকে। ব্র্যাড হগকে খেলানো হবে কিনা, তা হয়তো ঠিক হবে ম্যাচের আগে উইকেট দেখে। কেকেআরের স্পিনারদের মধ্যে পীযূষ চাওলা সব থেকে ভালো বল করছেন। প্রয়োজনে পার্টটাইম স্পিনারের কাজটা করে দিতে পারেন ইউসুফও।
কেকেআরের তুলনা গুজরাতের বোলিং কাগজে-কলমে কিছুটা দুর্বল। নামী কোনও পেসার নেই। প্রবীণ কুমার, প্রদীপ সংওয়ান ও ধবল কুলকার্নির উপর ভরসা রাখতে হচ্ছে রায়নাকে। স্পিনার হিসাবে রবীন্দ্র জাদেজা কতটা দাগ কাটবেন সেটা বলা কঠিন। তবে ব্যতিক্রমী ডেলিভারির জন্য শিবিল কৌশিক সাড়া ফেলে দিয়েছেন। তাঁকে দিকে নজর রাখতেই হবে। রাসেল যেমন নাইটদের ‘কালো ঘোড়া’, তেমনি রায়নার ‘ট্রাম্প কার্ড’ ডোয়েন ব্র্যাভো। তার অলরাউন্ড পারফরম্যান্স অনেক হিসাব উলটে দিতে পারেন।
তবে টস এই ম্যাচে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। কারণ, বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। সেক্ষেত্রে ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হতে পারে।info:www.dailynayadiganta.com
তার উপর ঘাসের উইকেট। ইডেনের পিচ দেখে নাইট শিবির একেবারেই খুশি নয়। ‘গ্রিন টপ’বললে অতিরঞ্জিত করা হবে ঠিকই, তবে রবিবার যে পিচে খেলা হবে তাতে পর্যাপ্ত ঘাস থাকার ইঙ্গিত পাওয়া গেল শনিবার। যাতে বল পড়ে ঠিকমতো ব্যাটে আসে। সেক্ষেত্রে প্রচুর রান ওঠার সম্ভাবনা থাকবে। সিএবি সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলি নাকি এমনই নির্দেশ দিয়েছেন কিউরেটরকে। ঘরের মাঠে পছন্দের উইকেট না পেয়ে তাই নাইটদের মুখ ভার। কেকেআর কর্তাদের যুক্তি, বিপক্ষ দলে ম্যাকালাম, ফিনচ, ডোয়েন স্মিথের মতো ব্যাটসম্যান দেখার পর কোন দল স্পোর্টিং উইকেট খেলতে চাইবে?
পিচ নিয়ে কোনো বিতর্ক বোক সেটা গম্ভীর নিজেও চান না। কারণ, তিনি জানেন তাতে ফোকাস নড়ে যেতে পারে। ৯টি ম্যাচ খেলে কেকেআর ১২ পয়েন্ট পেয়ে শীর্ষ স্থানে আছে। সিংহের গর্জন থামিকে নিজেদের অবস্থান আরো মজবুত করাই লক্ষ্য নাইটদের। ১০ ম্যাচ খেলে গুজরাটের সংগ্রহ ১২ পয়েন্ট। দুই দলই প্লে-অফে দৌড়ে থাকায় এই ম্যাচটিকে ঘিরে ক্রিকেটপ্রেমীদের আগ্রহ অনেক বেশি।
গত দু’টি ম্যাচে কেকেআর হারিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবকে। গুজরাতকে হারিয়ে নাইটদের সামনে ফের জয়ের হ্যাটট্রিক করার হাতছানি। আর সেটা হলে গৌতম গম্ভীরের নেতৃত্বাধীন কেকেআর প্লে-অফে ওঠার পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে।
আইপিএলে এখন সাপ-লুডোর খেলা চলছে। একটা সময় গুজরাট লায়ন্স যে ভাবে ম্যাচ জিতছিল, তা দেখে অনেকেই ভেবেছিলেন সুরেশ রায়নারা সহজেই শেষ চারে জায়গা পাকা করে ফেলবেন। কিন্তু পর পর তিনটি ম্যাচ হেরে বেশ চাপে পড়ে গিয়েছে গুজরাত। তাদের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। কেকেআরের বিরুদ্ধে বেশ সতর্ক হয়েই মাঠে নামবে‘লায়ন্স’।
ধারাবাহিকতার বিচারে আইপিএল নাইনে যে কোনও দলকে টেক্কা দিতে পারে কেকেআর। ছ’টি অ্যাওয়ে ম্যাচের মধ্যে গম্ভীর বাহিনী জিতেছে চারটিতে। আর এই সাফল্যই নাইটদের মনোবল কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। পাঁচটির মধ্যে কেকেআরের চারটি হোম ম্যাচ বাকি। তাই ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফোকাস ধরে রাখতে পারলে কেকেআরের প্লে-অফে না খেলার কোনও কারণ নেই। তবে একটা কথা মনে রাখা দরকার, গতবারও নাইটরা পর পর ছ’টি ম্যাচ জিতেও শেষ দিকে খারাপ খেলার খেসারতি দিয়ে প্লে-অফে জায়গা করে নিতে ব্যর্থ হয়েছিল। তাই গম্ভীর সাফ বলে দিলেন, ‘এখন প্রতিটি ম্যাচই আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আগে প্লে-অফে জায়গা পাকা করতে হবে। তারপর পজিশন নিয়ে ভাবা যাবে।’
কখনও ওপেনিং জুটির সাফল্য, কখনও আবার মিডল অর্ডারের দুরন্ত পারফরম্যান্স, কয়েকটি ম্যাচে দুরন্ত বোলিং কেকেআরকে জিতিয়েছে। মূলত আইপিএল নাইনে নাইটদের সাফল্য এসেছে ‘টিম গেম-এর সৌজন্যে। দারুণ ছন্দে আছেন ওপেনার রবীন উথাপ্পা, গৌতম গম্ভীর। তাঁরা শুরুটা ভালো করতে পারলে বাকি ব্যাটসম্যানরা চাপ মুক্ত হয়ে খেলতে পারবেন। ইউসুফ পাঠান, আন্দ্রে রাসেল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের ভুল শুধরে নিয়েছেন। সূর্যকুমার যাদব, মণীশ পাণ্ডে, সাকিব-আল-হাসানরা যদি নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেন তাহলে কেকেআরের পক্ষে বড় রান করা অসম্ভব নয়। তবে রাসেলের অলরাউন্ড পারফরম্যান্স নাইটদের গত দু’টি ম্যাচে অপ্রত্যাশিত জয় এনে দিয়েছে। প্রত্যেক ম্যাচেই যে রাসেলের ঘাড়ে চড়ে ম্যাচ জেতা যাবে, সেটা ভাবলে ভুল করবেন নাইটরা। বাকি ব্যাটসম্যানদেরও দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হবে।
কেকেরের পেস বোলিংয়ে রয়েছেন মর্নি মর্কেল, উমেশ যাদব, আন্দ্রে রাসেল। ধারাবাহিকতার বিচারে উমেশ কিছুটা পিছিয়ে পড়েছেন। তাই মর্কেল ও রাসেলকে বাড়তি চাপ নিতে হচ্ছে। গুজরাত লায়ন্সের ব্যাটিং যথেষ্ট শক্তিশালী। ডোয়েন স্মিথ, ব্রেন্ডন ম্যাকালাম ওপেনিং জুটিতে ঝোড়ো ইনিংস খেলতে পারেন। অ্যারন ফিনচ দুরন্ত ফর্মে আছেন। অধিনায়ক সুরেশ রায়নাও বড় ম্যাচ উইনার। দীনেশ কার্তিক, রবীন্দ্র জাদেজার মতো ব্যাটসম্যান কেকেআরের বোলিংকে নিয়ে ছেলেখেলা করতে পারেন। তাই পেস ও স্পিনের যুগলবন্দিতে গুজরাতের ব্যাটিংয়ে ধস নামানোর পরিকল্পনা রয়েছে গম্ভীরের। তিনি সাকিবকে বসিয়ে এই ম্যাচে খেলানো হতে পারেন সুনীল নারিনকে। ব্র্যাড হগকে খেলানো হবে কিনা, তা হয়তো ঠিক হবে ম্যাচের আগে উইকেট দেখে। কেকেআরের স্পিনারদের মধ্যে পীযূষ চাওলা সব থেকে ভালো বল করছেন। প্রয়োজনে পার্টটাইম স্পিনারের কাজটা করে দিতে পারেন ইউসুফও।
কেকেআরের তুলনা গুজরাতের বোলিং কাগজে-কলমে কিছুটা দুর্বল। নামী কোনও পেসার নেই। প্রবীণ কুমার, প্রদীপ সংওয়ান ও ধবল কুলকার্নির উপর ভরসা রাখতে হচ্ছে রায়নাকে। স্পিনার হিসাবে রবীন্দ্র জাদেজা কতটা দাগ কাটবেন সেটা বলা কঠিন। তবে ব্যতিক্রমী ডেলিভারির জন্য শিবিল কৌশিক সাড়া ফেলে দিয়েছেন। তাঁকে দিকে নজর রাখতেই হবে। রাসেল যেমন নাইটদের ‘কালো ঘোড়া’, তেমনি রায়নার ‘ট্রাম্প কার্ড’ ডোয়েন ব্র্যাভো। তার অলরাউন্ড পারফরম্যান্স অনেক হিসাব উলটে দিতে পারেন।
তবে টস এই ম্যাচে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। কারণ, বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। সেক্ষেত্রে ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হতে পারে।info:www.dailynayadiganta.com
No comments:
Post a Comment