মুস্তাফিজুর রহমান যেখানেই খেলেন, অহর্নিশ তাঁর বুকের মধ্যে থাকে লাল-সবুজ। আইপিএল কিংবা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট, তিনি সব জায়গাতে বাংলাদেশের পতাকাই বহন করেন। এ গর্বের অনুভূতি তাঁর কাছে অনন্য, অতুলনীয়।
বার্তা সংস্থা এএফপির কাছে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই পেসার বলেছেন, ‘আমি সব সময়ই আমার দেশের মাথা উঁচুতে দেখতে চাই। সেটা ক্রিকেটই হোক কিংবা অন্য কোনো খেলা।’
মুস্তাফিজের অনুভূতিকে আনন্দ আর তৃপ্তিতে ভরিয়ে দেয় সাতক্ষীরায় তাঁর গ্রামের মানুষের আগ্রহ। যখন গ্রামের কেউ এসে তাঁকে বলেন, ‘মুস্তাফিজ তোমার খেলা দেখলাম,’ তখন তাঁর ভেতরে যে আনন্দ অনুভূতির সৃষ্টি হয়, তা অন্য রকম।
মুস্তাফিজ যেখানেই খেলেন, তাঁর বড় ভাই মোখলেসুর রহমান গ্রামে বড় পর্দায় খেলা দেখার ব্যবস্থা করেন। পুরো গ্রামের মানুষ প্রজেক্টরে বড় পর্দার সামনে বসে উৎকণ্ঠিত দৃষ্টিতে তাঁর খেলা দেখছেন—এই দৃশ্যটা রীতিমতো ছুঁয়ে যায় বাংলাদেশের ‘কাটার মাস্টার’কে, ‘ব্যাপারটা দারুণ। খুব ভালো লাগে গ্রামের মানুষ যখন আমার খেলা দেখে।’
বার্তা সংস্থা এএফপির কাছে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই পেসার বলেছেন, ‘আমি সব সময়ই আমার দেশের মাথা উঁচুতে দেখতে চাই। সেটা ক্রিকেটই হোক কিংবা অন্য কোনো খেলা।’
মুস্তাফিজের অনুভূতিকে আনন্দ আর তৃপ্তিতে ভরিয়ে দেয় সাতক্ষীরায় তাঁর গ্রামের মানুষের আগ্রহ। যখন গ্রামের কেউ এসে তাঁকে বলেন, ‘মুস্তাফিজ তোমার খেলা দেখলাম,’ তখন তাঁর ভেতরে যে আনন্দ অনুভূতির সৃষ্টি হয়, তা অন্য রকম।
মুস্তাফিজ যেখানেই খেলেন, তাঁর বড় ভাই মোখলেসুর রহমান গ্রামে বড় পর্দায় খেলা দেখার ব্যবস্থা করেন। পুরো গ্রামের মানুষ প্রজেক্টরে বড় পর্দার সামনে বসে উৎকণ্ঠিত দৃষ্টিতে তাঁর খেলা দেখছেন—এই দৃশ্যটা রীতিমতো ছুঁয়ে যায় বাংলাদেশের ‘কাটার মাস্টার’কে, ‘ব্যাপারটা দারুণ। খুব ভালো লাগে গ্রামের মানুষ যখন আমার খেলা দেখে।’
ইদানীং ভক্তদের কাছ থেকে অজস্র চিঠি পান মুস্তাফিজ। কিন্তু তাঁর বাবা মোহাম্মদ আবুল কাশেম নাকি পোস্ট অফিসে গিয়ে বলে এসেছেন, মুস্তাফিজের নামে আসা চিঠি, পোস্টকার্ডগুলো যেন কোনোভাবেই বাড়িতে পৌঁছানো না হয়। কেন? ৭০ বছর বয়সী বৃদ্ধের আশঙ্কা, এসব চিঠি দেখে পাছে না আবার মুস্তাফিজের মনোযোগ অন্যদিকে সরে যায়। ছেলেটিকে যে এখনো পাড়ি দিতে হবে বহুদূর।
পাগল ছেলেটি কিছুদিন আগেই বাবাকে কিনে দিয়েছেন ঝকঝকে এক দামি গাড়ি। ছেলের কিনে দেওয়া গাড়িতে চড়ে বৃদ্ধ বাবার আনন্দের শেষ নেই।
বাংলাদেশেরও গর্বের শেষ নেই মুস্তাফিজের মতো বোলারকে পেয়ে।
পাগল ছেলেটি কিছুদিন আগেই বাবাকে কিনে দিয়েছেন ঝকঝকে এক দামি গাড়ি। ছেলের কিনে দেওয়া গাড়িতে চড়ে বৃদ্ধ বাবার আনন্দের শেষ নেই।
বাংলাদেশেরও গর্বের শেষ নেই মুস্তাফিজের মতো বোলারকে পেয়ে।
info:
protom alo
No comments:
Post a Comment