আর্জেন্টাইন সমর্থকদের বুকে কাঁপন ধরে যাওয়ার কথা। আর কদিন পরেই শুরু কোপা
আমেরিকা শতবর্ষ উদ্যাপনী আসর। আর তার আগেই কিনা চোট পেলেন লিওনেল মেসি!
কোপার প্রস্তুতি হিসেবে কাল সান হুয়ানে হন্ডুরাসের মুখোমুখি হয়েছিল
বিশ্বকাপ ফাইনালিস্টরা। কিন্তু ৬৪ মিনিটে হন্ডুরিয়ান খেলোয়াড় অলিভার
মোরাজানের সঙ্গে সংঘর্ষে কোমরে আঘাত পেয়ে মাঠ ত্যাগ করেন মেসি। পরে তাঁকে
হাসপাতালে নেওয়া হয়। ম্যাচটা অবশ্য গঞ্জালো হিগুয়েইনের গোলে ১-০ গোলে
জিতেছে আর্জেন্টিনা।
ম্যাচ শেষে আর্জেন্টাইন ফুটবল দলের পক্ষ থেকে টুইটারে জানানো হয়েছে, ‘মেসি বাঁ কোমরের নিচের দিকে ব্যথা পেয়েছেন। হাসপাতালে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আর্জেন্টাইন কোচ জেরার্ডো মার্টিনোও নিশ্চিত করে কিছু বলেননি, ‘বাঁ কোমরের নিচের দিকে মেসি আঘাত পেয়েছেন। আঘাতটা কতটা গুরুতর, সেটা এখনই বলা সম্ভব নয়। তবে হাসপাতালে চিকিৎসকেরা তাঁকে পরীক্ষা করেছেন।’
আগামী ৩ জুন থেকে শুরু হচ্ছে কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতার শতবর্ষ উদ্যাপনী আসর। সেখানে ৬ জুন চিলির সঙ্গে নিজেদের প্রথম ম্যাচটি খেলবে আর্জেন্টিনা।
আর্জেন্টিনা সর্বশেষ বড় কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিতেছিল ২৩ বছর আগে। গত দুই বছর বিশ্বকাপ ও কোপার ফাইনালে উঠেও সাফল্য পায়নি আর্জেন্টিনা। মেসির চোটের সময়টা এর চেয়ে খারাপ সম্ভবত হতে পারত না!
ম্যাচের ৩১ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন হিগুয়েইন। গোলটি অবশ্য মুগ্ধতা ছড়িয়েছে দারুণভাবেই। দুর্দান্ত এক ‘ক্রুইফ টার্নে’ হন্ডুরিয়ান ডিফেন্ডার মেনর ফিগুয়েরোয়াকে বোকা বানিয়ে গোলকিপার ডনিস এসকোবারের মাথার ওপর দিয়ে তিনি বল পাঠিয়ে দেন গোলে।
এর আগে অবশ্য মেসির দারুণ এক পাসে বল পেয়ে অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া বাইরে পাঠিয়ে দেন। ২৮ মিনিটে ডি মারিয়ার কর্নার থেকে নিকোলাস ওটামেন্ডির ভলিও অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ৩৯ মিনিটে এরিক লামেলার পাস থেকে মার্কোস রোহোর শট ঠেকিয়ে দেন করেন এসকোবার।
ম্যাচ শেষে আর্জেন্টাইন ফুটবল দলের পক্ষ থেকে টুইটারে জানানো হয়েছে, ‘মেসি বাঁ কোমরের নিচের দিকে ব্যথা পেয়েছেন। হাসপাতালে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আর্জেন্টাইন কোচ জেরার্ডো মার্টিনোও নিশ্চিত করে কিছু বলেননি, ‘বাঁ কোমরের নিচের দিকে মেসি আঘাত পেয়েছেন। আঘাতটা কতটা গুরুতর, সেটা এখনই বলা সম্ভব নয়। তবে হাসপাতালে চিকিৎসকেরা তাঁকে পরীক্ষা করেছেন।’
আগামী ৩ জুন থেকে শুরু হচ্ছে কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতার শতবর্ষ উদ্যাপনী আসর। সেখানে ৬ জুন চিলির সঙ্গে নিজেদের প্রথম ম্যাচটি খেলবে আর্জেন্টিনা।
আর্জেন্টিনা সর্বশেষ বড় কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিতেছিল ২৩ বছর আগে। গত দুই বছর বিশ্বকাপ ও কোপার ফাইনালে উঠেও সাফল্য পায়নি আর্জেন্টিনা। মেসির চোটের সময়টা এর চেয়ে খারাপ সম্ভবত হতে পারত না!
ম্যাচের ৩১ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন হিগুয়েইন। গোলটি অবশ্য মুগ্ধতা ছড়িয়েছে দারুণভাবেই। দুর্দান্ত এক ‘ক্রুইফ টার্নে’ হন্ডুরিয়ান ডিফেন্ডার মেনর ফিগুয়েরোয়াকে বোকা বানিয়ে গোলকিপার ডনিস এসকোবারের মাথার ওপর দিয়ে তিনি বল পাঠিয়ে দেন গোলে।
এর আগে অবশ্য মেসির দারুণ এক পাসে বল পেয়ে অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া বাইরে পাঠিয়ে দেন। ২৮ মিনিটে ডি মারিয়ার কর্নার থেকে নিকোলাস ওটামেন্ডির ভলিও অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ৩৯ মিনিটে এরিক লামেলার পাস থেকে মার্কোস রোহোর শট ঠেকিয়ে দেন করেন এসকোবার।
info
Prothom-alo
No comments:
Post a Comment