আরেকটু হলেই বড় ধরনের একটাবিতর্কে জড়িয়ে যেতেন মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের দুই ক্রিকেটার হরভজন সিং ও আম্বাতি রাইডু। একই দলের দুই সতীর্থ যদি কদর্য ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়তেন, তাহলে ব্যাপারটা কী ভয়ংকরই না হতো। তবে এ ক্ষেত্রে ধন্যবাদ পেতেই পারেন হরভজন। নিজের অভিজ্ঞতালব্ধ বিচারবুদ্ধি দিয়েই পুরো বিষয়টার দারুণ সমাধান করেছেন তিনি। না হলে ঝগড়ার শুরুটা কিন্তু বেশ আগুনে উত্তাপ ছড়িয়েই হয়েছিল।
ঘটনাটা গতকালকের মুম্বাই-পুনে ম্যাচে। পুনের ইনিংসের দশম ওভারটি করছিলেন হরভজন সিং। এমনিতেএবারের আইপিএলটা ভালো কাটছে না এই স্পিনারের, তার ওপর যদি তাঁর বলে কেউ মিস ফিল্ডিং করে, তাহলে কেমন লাগে? দশম ওভারের চতুর্থ বলে রাইডুর এমনই এক ভুলে মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে উঠল হরভজনের। রীতিমতো খিস্তি খেউড়ই করে বসলেন। অশালীন একটা গালি দিয়েছেন বলেই মনে করা হচ্ছে রিপ্লে দেখার পর।
হরভজনের বলে পুনের সৌরভ তিওয়ারির পুল করা বলটা চলে যাচ্ছিল ডিপ মিড উইকেট আর লং অনের মাঝখান দিয়ে। রাইডু আর টিম সাউদি বল ধরতে গিয়েছিলেন এক সঙ্গেই। রাইডু কিন্তু প্রাণপণ চেষ্টাই করেছিলেন। ঝাঁপিয়ে পড়ে থামাতে চেয়েছিলেন, হাতও লাগিয়েছিলেন। কিন্তু বল আটকাতে পারেননি। ভাজ্জি রাইডুর চেষ্টাটা দেখলেন না, দেখলেন ব্যর্থতাটাই। ফলে খেপে গিয়ে গালি দিয়ে বসলেন।
ঘটনাটা গতকালকের মুম্বাই-পুনে ম্যাচে। পুনের ইনিংসের দশম ওভারটি করছিলেন হরভজন সিং। এমনিতেএবারের আইপিএলটা ভালো কাটছে না এই স্পিনারের, তার ওপর যদি তাঁর বলে কেউ মিস ফিল্ডিং করে, তাহলে কেমন লাগে? দশম ওভারের চতুর্থ বলে রাইডুর এমনই এক ভুলে মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে উঠল হরভজনের। রীতিমতো খিস্তি খেউড়ই করে বসলেন। অশালীন একটা গালি দিয়েছেন বলেই মনে করা হচ্ছে রিপ্লে দেখার পর।
হরভজনের বলে পুনের সৌরভ তিওয়ারির পুল করা বলটা চলে যাচ্ছিল ডিপ মিড উইকেট আর লং অনের মাঝখান দিয়ে। রাইডু আর টিম সাউদি বল ধরতে গিয়েছিলেন এক সঙ্গেই। রাইডু কিন্তু প্রাণপণ চেষ্টাই করেছিলেন। ঝাঁপিয়ে পড়ে থামাতে চেয়েছিলেন, হাতও লাগিয়েছিলেন। কিন্তু বল আটকাতে পারেননি। ভাজ্জি রাইডুর চেষ্টাটা দেখলেন না, দেখলেন ব্যর্থতাটাই। ফলে খেপে গিয়ে গালি দিয়ে বসলেন।
গালিটা হজম করতে পারেননি রাইডু। তিনিও তেড়ে আসেন হরভজনের দিকে। হরভজন বোধ হয় বেচালটা বুঝতে পেরেছিলেন সঙ্গে সঙ্গেই। বুঝতে পেরেছিলেন অনেক জুনিয়র রাইডুর সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়াটা তাঁর জন্য মোটেও সুখকর কিছু হবে না। রাইডু তেড়ে আসতে আসতেই হরভজন নিজেকে সামলে এগিয়ে যান তাঁর দিকে। গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেই মিটিয়ে ফেলেন বিষয়টা। রাইডু প্রথমে মানতে না পারলেও পরে দুজনকে হাসিমুখেই ক্যামেরাবন্দী করা গেছে। মানে সব মিটমাট!
এর আগে ২০০৮ সালে শান্তাকুমারন শ্রীশান্তকে চড় মারার বিতর্কটা মুহূর্তেই হয়তো মনে পড়ে গিয়েছিল ভাজ্জির।
এর আগে ২০০৮ সালে শান্তাকুমারন শ্রীশান্তকে চড় মারার বিতর্কটা মুহূর্তেই হয়তো মনে পড়ে গিয়েছিল ভাজ্জির।
info:protom alo.com
No comments:
Post a Comment