Thursday, March 31, 2016

৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে ফিরবেন তাসকিন

৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে ফিরবেন তাসকিনআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খুব দ্রুতই ফিরবেন তাসকিন আহমেদ। এমনই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিক। মিরপুরে টাইগার পেসার তাসকিনের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলাকালীন সাংবাদিকদের এমনটিই জানান তিনি।

ভারতে চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মাঝপথে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের দায়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হন তাসকিন। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সব ধরনের চেষ্টাই করে। তাতে কাজ না হলে রিভিউ আবেদন করে বিসিবি। কিন্তু শুনানি শেষে তা খারিজ করে দেন আইসিসির জুডিশিয়াল কমিশনার।

ফলে নিজের বোলিং শুধরাতে হিথ স্ট্রিকের অধীনে গতকাল থেকে কাজ শুরু করেন তরুণ এ পেসার। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) তাসকিনের বোলিং উন্নতি প্রসঙ্গে স্ট্রিক বলেন, যেভাবে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে, তাতে আগামী ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে তাসকিন আবারো নিজেকে ঠিক প্রমাণ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করতে পারবে বলে আশাকরি।

কোন ল্যাবে তাসকিনের বোলিং পরিক্ষা করা হবে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে সাবেক জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেটার বলেন, আইসিসির অধীনে বিশ্বের সবকটি ল্যাবই একরকম। তাই যে কোন একটিতে পরিক্ষা করালেই চলবে।

এর আগে ভারতের চেন্নাইয়ের ল্যাবে অ্যাকশন পরীক্ষায় নরমাল ডেলিভারিতে তাসকিনের কোনো ত্রুটি পাওয়া যায়নি। তবে ৯টি বাউন্সারের মধ্যে ৩টি বাউন্সারে ত্রুটি পাওয়া যায় বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এ প্রসঙ্গে স্ট্রিক বলেন, ‘তার অন্য কোন বলে ত্রুটি নেই। তবে আগামী কয়েকদিনে তার বাউন্স বলগুলোও শুধরাবে বলে আশাকরি
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খুব দ্রুতই ফিরবেন তাসকিন আহমেদ। এমনই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিক। মিরপুরে টাইগার পেসার তাসকিনের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলাকালীন সাংবাদিকদের এমনটিই জানান তিনি।

ভারতে চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মাঝপথে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের দায়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হন তাসকিন। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সব ধরনের চেষ্টাই করে। তাতে কাজ না হলে রিভিউ আবেদন করে বিসিবি। কিন্তু শুনানি শেষে তা খারিজ করে দেন আইসিসির জুডিশিয়াল কমিশনার।

ফলে নিজের বোলিং শুধরাতে হিথ স্ট্রিকের অধীনে গতকাল থেকে কাজ শুরু করেন তরুণ এ পেসার। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) তাসকিনের বোলিং উন্নতি প্রসঙ্গে স্ট্রিক বলেন, যেভাবে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে, তাতে আগামী ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে তাসকিন আবারো নিজেকে ঠিক প্রমাণ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করতে পারবে বলে আশাকরি।

কোন ল্যাবে তাসকিনের বোলিং পরিক্ষা করা হবে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে সাবেক জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেটার বলেন, আইসিসির অধীনে বিশ্বের সবকটি ল্যাবই একরকম। তাই যে কোন একটিতে পরিক্ষা করালেই চলবে।

এর আগে ভারতের চেন্নাইয়ের ল্যাবে অ্যাকশন পরীক্ষায় নরমাল ডেলিভারিতে তাসকিনের কোনো ত্রুটি পাওয়া যায়নি। তবে ৯টি বাউন্সারের মধ্যে ৩টি বাউন্সারে ত্রুটি পাওয়া যায় বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এ প্রসঙ্গে স্ট্রিক বলেন, ‘তার অন্য কোন বলে ত্রুটি নেই। তবে আগামী কয়েকদিনে তার বাউন্স বলগুলোও শুধরাবে বলে আশাকরি।





8
 
0
 
0
Google+
0
 
0
Blogger
0
 
0
 
8
 

- See more at: http://www.shokalerkhobor24.com/details.php?id=23199#sthash.dbS1b75Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খুব দ্রুতই ফিরবেন তাসকিন আহমেদ। এমনই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিক। মিরপুরে টাইগার পেসার তাসকিনের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলাকালীন সাংবাদিকদের এমনটিই জানান তিনি।

ভারতে চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মাঝপথে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের দায়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হন তাসকিন। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সব ধরনের চেষ্টাই করে। তাতে কাজ না হলে রিভিউ আবেদন করে বিসিবি। কিন্তু শুনানি শেষে তা খারিজ করে দেন আইসিসির জুডিশিয়াল কমিশনার।

ফলে নিজের বোলিং শুধরাতে হিথ স্ট্রিকের অধীনে গতকাল থেকে কাজ শুরু করেন তরুণ এ পেসার। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) তাসকিনের বোলিং উন্নতি প্রসঙ্গে স্ট্রিক বলেন, যেভাবে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে, তাতে আগামী ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে তাসকিন আবারো নিজেকে ঠিক প্রমাণ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করতে পারবে বলে আশাকরি।

কোন ল্যাবে তাসকিনের বোলিং পরিক্ষা করা হবে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে সাবেক জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেটার বলেন, আইসিসির অধীনে বিশ্বের সবকটি ল্যাবই একরকম। তাই যে কোন একটিতে পরিক্ষা করালেই চলবে।

এর আগে ভারতের চেন্নাইয়ের ল্যাবে অ্যাকশন পরীক্ষায় নরমাল ডেলিভারিতে তাসকিনের কোনো ত্রুটি পাওয়া যায়নি। তবে ৯টি বাউন্সারের মধ্যে ৩টি বাউন্সারে ত্রুটি পাওয়া যায় বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এ প্রসঙ্গে স্ট্রিক বলেন, ‘তার অন্য কোন বলে ত্রুটি নেই। তবে আগামী কয়েকদিনে তার বাউন্স বলগুলোও শুধরাবে বলে আশাকরি।





8
 
0
 
0
Google+
0
 
0
Blogger
0
 
0
 
8
 

- See more at: http://www.shokalerkhobor24.com/details.php?id=23199#sthash.dbS1b75Z.dpuf

পাঁচ ম্যাচে আর্জেন্টিনার টানা জয়

পাঁচ ম্যাচে আর্জেন্টিনার টানা জয় বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে বলিভিয়াকে পরাজিত করেছে হার না মানা আর্জেন্টিনা। তারা বলিভিয়ার বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জয় পেয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকার বাছাইপর্বে এবারের জয় নিয়ে টানা পাঁচটি ম্যাচে আর্জেন্টিনা অপরাজিত রইল।

ম্যাচটি আর্জেন্টিনার করদোবায় বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর সাড়ে পাঁচটায় শুরু হয়।

দলের হয়ে গোল দুটি করেন তরুণ তারকা গ্যাব্রিয়েল মেরকাদো এবং বার্সেলোনার তারকা ফরোয়ার্ড লিওনেল মেসি। এদিনের ম্যাচের গোলের সুবাদে আর্জেন্টিনার হয়ে মেসির ৫০টি গোলের কোটা পূর্ণ হয়েছে। আর দেশের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে মেসির এখনো ৬টি গোলের প্রয়োজন। যে রেকর্ডটি বর্তমানে গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতার দখলে। তিনি ৭৮ ম্যাচ খেলে ৫৬টি গোল করেছেন।

ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্বকভাবে খেলতে থাকে আর্জেন্টিনা। সেই সুবাদে ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যাবার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু বলিভিয়ার গোলরক্ষক কার্লোস লাম্পে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দি মারিয়ার শটটি ঠেকিয়ে দেন। ফলে গোলের থেকে বঞ্চিত হন মারিয়া। তবে খুব বেশিক্ষণ গোলশূন্য অবস্থায় থাকতে হয়নি আর্জেন্টিনাকে। ম্যাচের ২০ মিনিটে মেরকাদোর গোলে খেলার লিড নেয় আর্জেন্টিনা। মেসি মাঝমাঠ থেকে ফ্রি কিক করে বল পাস করেন গঞ্জালো হিগুয়েইনকে। তিনি বলটি গোলপোস্ট লক্ষ্য করে পাঠালেও তা বলিভিয়ার এক ডিফেন্ডার ঠেকিয়ে দেন। পরে আবারও বল পেয়ে হিগুয়েইন তা পাস করেন ফাকায় দাঁড়িয়ে থাকা মেরকাদোকে। পরে মেরকাদো বলটি সহজেই লক্ষ্যভেদ করতে সক্ষম হন।

আর এর ১০ মিনিট পরেই দলের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মেসি। ডি-বক্সে বানেগাকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় দল। আর এই সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগান এই কিংবদন্তী। ফলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। এরপর মেসিদের আরও বেশ কয়েকটি আক্রমণ লক্ষ্যভেদ করতে ব্যর্থ হয়। ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেলেও করতে পারেনি স্বাগতিকরা। পরে আর কোনো দলই গোল না পাওয়ায় আর্জেন্টিনা ২-০ ব্যবধানের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে।

এ ম্যাচে জয় নিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচে জয়ী হয়ে ৬ ম্যাচ শেষে আর্জেন্টিনার পয়েন্ট জমা হয়েছে ১১।
সকালের খবর২৪.কম: বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে বলিভিয়াকে পরাজিত করেছে হার না মানা আর্জেন্টিনা। তারা বলিভিয়ার বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জয় পেয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকার বাছাইপর্বে এবারের জয় নিয়ে টানা পাঁচটি ম্যাচে আর্জেন্টিনা অপরাজিত রইল।

ম্যাচটি আর্জেন্টিনার করদোবায় বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর সাড়ে পাঁচটায় শুরু হয়।

দলের হয়ে গোল দুটি করেন তরুণ তারকা গ্যাব্রিয়েল মেরকাদো এবং বার্সেলোনার তারকা ফরোয়ার্ড লিওনেল মেসি। এদিনের ম্যাচের গোলের সুবাদে আর্জেন্টিনার হয়ে মেসির ৫০টি গোলের কোটা পূর্ণ হয়েছে। আর দেশের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে মেসির এখনো ৬টি গোলের প্রয়োজন। যে রেকর্ডটি বর্তমানে গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতার দখলে। তিনি ৭৮ ম্যাচ খেলে ৫৬টি গোল করেছেন।

ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্বকভাবে খেলতে থাকে আর্জেন্টিনা। সেই সুবাদে ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যাবার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু বলিভিয়ার গোলরক্ষক কার্লোস লাম্পে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দি মারিয়ার শটটি ঠেকিয়ে দেন। ফলে গোলের থেকে বঞ্চিত হন মারিয়া। তবে খুব বেশিক্ষণ গোলশূন্য অবস্থায় থাকতে হয়নি আর্জেন্টিনাকে। ম্যাচের ২০ মিনিটে মেরকাদোর গোলে খেলার লিড নেয় আর্জেন্টিনা। মেসি মাঝমাঠ থেকে ফ্রি কিক করে বল পাস করেন গঞ্জালো হিগুয়েইনকে। তিনি বলটি গোলপোস্ট লক্ষ্য করে পাঠালেও তা বলিভিয়ার এক ডিফেন্ডার ঠেকিয়ে দেন। পরে আবারও বল পেয়ে হিগুয়েইন তা পাস করেন ফাকায় দাঁড়িয়ে থাকা মেরকাদোকে। পরে মেরকাদো বলটি সহজেই লক্ষ্যভেদ করতে সক্ষম হন।

আর এর ১০ মিনিট পরেই দলের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মেসি। ডি-বক্সে বানেগাকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় দল। আর এই সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগান এই কিংবদন্তী। ফলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। এরপর মেসিদের আরও বেশ কয়েকটি আক্রমণ লক্ষ্যভেদ করতে ব্যর্থ হয়। ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেলেও করতে পারেনি স্বাগতিকরা। পরে আর কোনো দলই গোল না পাওয়ায় আর্জেন্টিনা ২-০ ব্যবধানের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে।

এ ম্যাচে জয় নিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচে জয়ী হয়ে ৬ ম্যাচ শেষে আর্জেন্টিনার পয়েন্ট জমা হয়েছে ১১। - See more at: http://www.shokalerkhobor24.com/details.php?id=23311#sthash.clkU34o2.dpuf
সকালের খবর২৪.কম: বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে বলিভিয়াকে পরাজিত করেছে হার না মানা আর্জেন্টিনা। তারা বলিভিয়ার বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জয় পেয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকার বাছাইপর্বে এবারের জয় নিয়ে টানা পাঁচটি ম্যাচে আর্জেন্টিনা অপরাজিত রইল।

ম্যাচটি আর্জেন্টিনার করদোবায় বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর সাড়ে পাঁচটায় শুরু হয়।

দলের হয়ে গোল দুটি করেন তরুণ তারকা গ্যাব্রিয়েল মেরকাদো এবং বার্সেলোনার তারকা ফরোয়ার্ড লিওনেল মেসি। এদিনের ম্যাচের গোলের সুবাদে আর্জেন্টিনার হয়ে মেসির ৫০টি গোলের কোটা পূর্ণ হয়েছে। আর দেশের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে মেসির এখনো ৬টি গোলের প্রয়োজন। যে রেকর্ডটি বর্তমানে গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতার দখলে। তিনি ৭৮ ম্যাচ খেলে ৫৬টি গোল করেছেন।

ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্বকভাবে খেলতে থাকে আর্জেন্টিনা। সেই সুবাদে ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যাবার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু বলিভিয়ার গোলরক্ষক কার্লোস লাম্পে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে দি মারিয়ার শটটি ঠেকিয়ে দেন। ফলে গোলের থেকে বঞ্চিত হন মারিয়া। তবে খুব বেশিক্ষণ গোলশূন্য অবস্থায় থাকতে হয়নি আর্জেন্টিনাকে। ম্যাচের ২০ মিনিটে মেরকাদোর গোলে খেলার লিড নেয় আর্জেন্টিনা। মেসি মাঝমাঠ থেকে ফ্রি কিক করে বল পাস করেন গঞ্জালো হিগুয়েইনকে। তিনি বলটি গোলপোস্ট লক্ষ্য করে পাঠালেও তা বলিভিয়ার এক ডিফেন্ডার ঠেকিয়ে দেন। পরে আবারও বল পেয়ে হিগুয়েইন তা পাস করেন ফাকায় দাঁড়িয়ে থাকা মেরকাদোকে। পরে মেরকাদো বলটি সহজেই লক্ষ্যভেদ করতে সক্ষম হন।

আর এর ১০ মিনিট পরেই দলের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মেসি। ডি-বক্সে বানেগাকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় দল। আর এই সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগান এই কিংবদন্তী। ফলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। এরপর মেসিদের আরও বেশ কয়েকটি আক্রমণ লক্ষ্যভেদ করতে ব্যর্থ হয়। ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেলেও করতে পারেনি স্বাগতিকরা। পরে আর কোনো দলই গোল না পাওয়ায় আর্জেন্টিনা ২-০ ব্যবধানের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে।

এ ম্যাচে জয় নিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচে জয়ী হয়ে ৬ ম্যাচ শেষে আর্জেন্টিনার পয়েন্ট জমা হয়েছে ১১। - See more at: http://www.shokalerkhobor24.com/details.php?id=23311#sthash.clkU34o2.dpuf

এবার টাইগারদের জরিমানা করল আইসিসি

তাসকিন-সানির নিষেধাজ্ঞার পর এবার বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের সদস্য এবং অধিনায়ক মাশরাফির জরিমানা করেছে আইসিসি।

ভারতের বিপক্ষে খেলা ম্যাচে 'স্লো ওভার রেট' এর কারণে এ জরিমানা করা হয়েছে।

শুক্রবার আইসিসি'র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়, বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বুধবার সুপার টেনের ম্যাচে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এক ওভার কম বল করেছে বাংলাদেশ।

এ কারণে আইসিসি'র নিয়ম অনুযায়ী ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের ম্যাচ ফির ১০ শতাংশ এবং অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার ম্যাচ ফির ২০ শতাংশ জরিমানা করেন।

তবে, দোষ স্বীকার করে শাস্তি মেনে নিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। এজন্য আনুষ্ঠানিক কোনো শুনানির প্রয়োজন পড়েনি।

প্রসঙ্গত, গত বুধবার ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে টসে জিতে ফিল্ডিং করতে নামে মাশরাফির দল। দুর্দান্ত বোলিং এবং ফিল্ডিয়ে ভারতকে ১৪৬ রানে বেঁধে ফেলে টাইগাররা।

অবশ্য ব্যাটিং করতে নেমে উত্তেজনার ওই ম্যাচে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৫ রান করে বাংলাদেশ। নিজেদের টি-২০'র ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এক রানে হেরে যায় টাইগাররা।
তাসকিন-সানির নিষেধাজ্ঞার পর এবার বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের সদস্য এবং অধিনায়ক মাশরাফির জরিমানা করেছে আইসিসি।

ভারতের বিপক্ষে খেলা ম্যাচে 'স্লো ওভার রেট' এর কারণে এ জরিমানা করা হয়েছে।

শুক্রবার আইসিসি'র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়, বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বুধবার সুপার টেনের ম্যাচে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এক ওভার কম বল করেছে বাংলাদেশ।

এ কারণে আইসিসি'র নিয়ম অনুযায়ী ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের ম্যাচ ফির ১০ শতাংশ এবং অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার ম্যাচ ফির ২০ শতাংশ জরিমানা করেন।

তবে, দোষ স্বীকার করে শাস্তি মেনে নিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। এজন্য আনুষ্ঠানিক কোনো শুনানির প্রয়োজন পড়েনি।

প্রসঙ্গত, গত বুধবার ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে টসে জিতে ফিল্ডিং করতে নামে মাশরাফির দল। দুর্দান্ত বোলিং এবং ফিল্ডিয়ে ভারতকে ১৪৬ রানে বেঁধে ফেলে টাইগাররা।

অবশ্য ব্যাটিং করতে নেমে উত্তেজনার ওই ম্যাচে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৫ রান করে বাংলাদেশ। নিজেদের টি-২০'র ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এক রানে হেরে যায় টাইগাররা।
  - See more at: http://www.jugantor.com/online/sports/2016/03/25/7930/%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%B2-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF#sthash.uST3xzSm.dpuf

আশার আলো মুস্তাফিজ

২০১৬ সালটা ভালো যাচ্ছে না বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক মুশিফকুর রহিমের। গতবছরে তার ব্যাটে যেভাবে রানের ফুলঝুড়ি দেখেছে ক্রিকেট ভক্তরা চলতি বছরটা ঠিক তার উল্টো।

ঘরের মাঠে এশিয়া কাপে ব্যাট কথা বলেনি। ভারতে অনুষ্ঠিত টি২০ বিশ্বকাপেও ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেননি বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিয়ান।

এশিয়া কাপে দারুণ খেলেছে বাংলাদেশ। তবে ভারতের কাছে হেরে কাপ জেতা হয়নি টাইগারদের। বিশ্বকাপের প্রথম পর্বেও দারুণ খেলা বাংলাদেশ মূলপর্বে একটি ম্যাচেও জয় পায়নি।

তবে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত পারফর্মেন্স ছিল দারুণ। বিশেষ করে ওপেনার তামিম ইকবাল, অলরাউন্ডর সাকিব আল হাসান এবং কাটার মাস্টার মুস্তাফিজের খেলা নজর কাড়ে ক্রিকেট বিশ্বের।

ওপেনার তামিম ইকবাল প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে টি২০ তে শতরান (১০৩) করেছেন। আর বোলার মুস্তাফিজুর রহমান নিয়েছেন ২২ রানে ৫ উইকেট। যার ৪টিই বোল্ড আউট করেছেন।

মুস্তাফিজ এবারের বিশ্বকাপে মাত্র ৩টি ম্যাচ খেলেছেন। উইকেট নিয়েছেন ৯টি। মুস্তাফিজের বোলিংয়ের প্রশংসায় এখন বিশ্বের সেরা সেরা বোলাররা।

আর ঘরের এই মহামূলব্যান রত্নের প্রশংসা করতে ভুল করলেন না বাংলাদেশের উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম।

মুশফিকুর রহিম তার ফেসবুক পাতায় লিখেছেন, 'সব বাধার মধ্যেও আশার আলো আমাদের মুস্তাফিজ।' - See more at: http://www.jugantor.com/online/sports/2016/03/28/8210/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C#sthash.QtpaL1MH.dpuf
২০১৬ সালটা ভালো যাচ্ছে না বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক মুশিফকুর রহিমের। গতবছরে তার ব্যাটে যেভাবে রানের ফুলঝুড়ি দেখেছে ক্রিকেট ভক্তরা চলতি বছরটা ঠিক তার উল্টো।

ঘরের মাঠে এশিয়া কাপে ব্যাট কথা বলেনি। ভারতে অনুষ্ঠিত টি২০ বিশ্বকাপেও ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেননি বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিয়ান।

এশিয়া কাপে দারুণ খেলেছে বাংলাদেশ। তবে ভারতের কাছে হেরে কাপ জেতা হয়নি টাইগারদের। বিশ্বকাপের প্রথম পর্বেও দারুণ খেলা বাংলাদেশ মূলপর্বে একটি ম্যাচেও জয় পায়নি।

তবে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত পারফর্মেন্স ছিল দারুণ। বিশেষ করে ওপেনার তামিম ইকবাল, অলরাউন্ডর সাকিব আল হাসান এবং কাটার মাস্টার মুস্তাফিজের খেলা নজর কাড়ে ক্রিকেট বিশ্বের।

ওপেনার তামিম ইকবাল প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে টি২০ তে শতরান (১০৩) করেছেন। আর বোলার মুস্তাফিজুর রহমান নিয়েছেন ২২ রানে ৫ উইকেট। যার ৪টিই বোল্ড আউট করেছেন।

মুস্তাফিজ এবারের বিশ্বকাপে মাত্র ৩টি ম্যাচ খেলেছেন। উইকেট নিয়েছেন ৯টি। মুস্তাফিজের বোলিংয়ের প্রশংসায় এখন বিশ্বের সেরা সেরা বোলাররা।

আর ঘরের এই মহামূলব্যান রত্নের প্রশংসা করতে ভুল করলেন না বাংলাদেশের উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম।

মুশফিকুর রহিম তার ফেসবুক পাতায় লিখেছেন, 'সব বাধার মধ্যেও আশার আলো আমাদের মুস্তাফিজ।'
২০১৬ সালটা ভালো যাচ্ছে না বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক মুশিফকুর রহিমের। গতবছরে তার ব্যাটে যেভাবে রানের ফুলঝুড়ি দেখেছে ক্রিকেট ভক্তরা চলতি বছরটা ঠিক তার উল্টো।

ঘরের মাঠে এশিয়া কাপে ব্যাট কথা বলেনি। ভারতে অনুষ্ঠিত টি২০ বিশ্বকাপেও ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেননি বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিয়ান।

এশিয়া কাপে দারুণ খেলেছে বাংলাদেশ। তবে ভারতের কাছে হেরে কাপ জেতা হয়নি টাইগারদের। বিশ্বকাপের প্রথম পর্বেও দারুণ খেলা বাংলাদেশ মূলপর্বে একটি ম্যাচেও জয় পায়নি।

তবে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত পারফর্মেন্স ছিল দারুণ। বিশেষ করে ওপেনার তামিম ইকবাল, অলরাউন্ডর সাকিব আল হাসান এবং কাটার মাস্টার মুস্তাফিজের খেলা নজর কাড়ে ক্রিকেট বিশ্বের।

ওপেনার তামিম ইকবাল প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে টি২০ তে শতরান (১০৩) করেছেন। আর বোলার মুস্তাফিজুর রহমান নিয়েছেন ২২ রানে ৫ উইকেট। যার ৪টিই বোল্ড আউট করেছেন।

মুস্তাফিজ এবারের বিশ্বকাপে মাত্র ৩টি ম্যাচ খেলেছেন। উইকেট নিয়েছেন ৯টি। মুস্তাফিজের বোলিংয়ের প্রশংসায় এখন বিশ্বের সেরা সেরা বোলাররা।

আর ঘরের এই মহামূলব্যান রত্নের প্রশংসা করতে ভুল করলেন না বাংলাদেশের উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম।

মুশফিকুর রহিম তার ফেসবুক পাতায় লিখেছেন, 'সব বাধার মধ্যেও আশার আলো আমাদের মুস্তাফিজ।' - See more at: http://www.jugantor.com/online/sports/2016/03/28/8210/%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C#sthash.QtpaL1MH.dpuf

ফাঁস হয়ে গেলো আফ্রিদিদের নিয়ে ওয়াকারের নালিশ

এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চরম ব্যর্থ পাকিস্তান ক্রিকেট দল। এই ব্যর্থতা নিয়ে দেশে ফেরার পরই দলের কোচ ওয়াকার ইউনুসের কাছে দলের ব্যর্থতার কারণ জানতে চায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এ বিষয়ে বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি রিপোর্ট দিতে বলা হয়। ওয়াকার ইউনুস লম্বা একটি রিপোর্ট জমা দেন পিসিবিতে। কিন্তু সেটা ফাঁস হয়ে গেলো। আর ফাঁস হওয়া রিপোর্টে জানা গেলো বোমা ফাটানো খবর। দলের অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি ও সিনিয়র খেলোয়াড় উমর আকমল ও আহমেদ শেহজাদের বিরুদ্ধে তার বিস্তর অভিযোগ। এই দুই টুর্নামেন্টে তারা মোটেও মনযোগী ছিলেন না বলে অভিযোগ করেছেন ওয়াকার। অধিনায়ক আফ্রিদি দুই টুর্নামেন্টে মোটেও সিরিয়াস ছিলেন না বলে গুরুতর অভিযোগ করেছেন তিনি। দলের বিভিন্ন মিটিং ও অনুশীলনে আফ্রিদি নিয়মিত ছিলেন না বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।  এছাড়া উমর আকমল ও আহমেদ শেহজাদের উদ্ধত মনোভাব ও উচ্ছৃঙ্খল আচরণ অনেক অসুবিধায় ফেলেছে বলে রিপোর্টে লিখেছেন তিনি। এছাড়া উদ্বোধনী ব্যটাসম্যান মোহাম্মদ হাফিজের বিরুদ্ধেও অভিযোগ করেছেন তিনি। নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষের ম্যাচের আগে হাফিজ নিজের চোটের কথা লুকান। এতে আগ থেকে তার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি ম্যানেজমেন্ট। শেষ মুহূর্তে ইনজুরির কথা জেনে ম্যাচের ঠিক আগে তাকে দল থেকে বাদ দিতে হয়। ওয়াকার ইউনুস ও শহিদ আফ্রিদির মধ্যের দ্বন্দ্ব আজকের নয়। খেলোয়াড়ী জীবনেও দু’জনের মধ্যে খুব একটা ভাব ছিল না। ২০১১ সালে প্রথমবার পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব পান ওয়াকার ইউনুস। তখন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক ছিলেন শহিদ আফ্রিদি। কিন্তু ওয়াকার কোচের দায়িত্ব নেয়ার কয়েকদিন পরেই আফ্রিদিকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেয় পিসিবি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে দেশে ফিরে জণগনের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন অধিনায়ক আফ্রিদি। দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি বলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন তিনি। যদিও আফ্রিদির অবসর নিয়ে এখন নানা আলোচনা। এরই মধ্যে তাকে নিয়ে কোচের রিপোর্ট আরও চাপে ফেলবে তাকে। এই রিপোর্ট ফাঁস হওয়ায় হতাশ ওয়াকার ইউনুস। এ বিষয়ে তিনি পিসিবি’কে তদন্ত করতে অনুরোধ করেছেন।
প্রায় দেড় মাস প্র্যাকটিসের পর শেখ রাসেল মুখিয়ে আছে স্বাধীনতা কাপ খেলার জন্য। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে দলটা আবার পরাশক্তির চেহারায়। গত মৌসুম শেখ জামালে একাদশে সুযোগ না পাওয়া সাখাওয়াত হোসেন নতুন ক্লাবে এসে নতুন স্বপ্ন দেখছেন। নিজের প্রস্তুতি এবং দলের শক্তি-সম্ভাবনা নিয়ে এই স্ট্রাইকার কথা বলেছেন কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের সঙ্গে - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sports/2016/04/01/342522#sthash.ynkqLcwr.dpuf
প্রায় দেড় মাস প্র্যাকটিসের পর শেখ রাসেল মুখিয়ে আছে স্বাধীনতা কাপ খেলার জন্য। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে দলটা আবার পরাশক্তির চেহারায়। গত মৌসুম শেখ জামালে একাদশে সুযোগ না পাওয়া সাখাওয়াত হোসেন নতুন ক্লাবে এসে নতুন স্বপ্ন দেখছেন। নিজের প্রস্তুতি এবং দলের শক্তি-সম্ভাবনা নিয়ে এই স্ট্রাইকার কথা বলেছেন কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের সঙ্গে - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sports/2016/04/01/342522#sthash.ynkqLcwr.dpuf

হারের পর ধোনির এ কেমন রসিকতা?

লেন্ডল সিমন্স কে এবং কেন, যারা ভালোভাবে চিনতেন না বৃহস্পতিবার রাতের পর আর সমস্যা নেই। জনসন চার্লস। আন্দ্রে রাসেল। এরাও এক-একজন পাওয়ার হিটিংয়ে টি২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের ভেন্যু ওয়াংখেড়েকে এমন স্তব্ধ করে দিলেন যেন মানসিকভাবে পরাজিত ভারতের তারাও ভেঙে যাওয়া ফ্লাইওভারের নিচে নিষ্পেষিত।
কিন্তু স্যামুয়েল ফেরিসকে ক’জন চেনেন? অস্ট্রেলীয় ওয়েবসাইটের এই সাংবাদিক খেলার পর আকস্মিক নাটকে জড়িয়ে গেলেন। কেন? না, মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকে প্রশ্ন করেছিলেন তিনি এর পর আর খেলবেন কি না?
ধোনি আবার একটা সেমিফাইনাল হারতে পারেন, ভারতীয় মিডিয়ার প্রতি তাচ্ছিল্য হারাননি। তিনি বললেন, ‘‘আরে আপনি এই প্রশ্নটা করলেন? আমি তো ভাবলাম নির্ঘাত ভারতীয় মিডিয়া থেকে উঠবে।’’ তার পর বললেন, ‘‘আসুন আসুন, একটু মজা করা যাক।’’
বিশ্বকাপ থেকে এমন অতর্কিত বিদায় নেওয়ার পর মজা করার কথাটা একেবারেই অপ্রত্যাশিত। সাংবাদিক একটু হকচকিয়ে যান। ধোনি বলতে থাকেন, ‘‘আসুন আসুন।’’ তখন ভারত অধিনায়কের পাশে গিয়ে বসায় ধোনি বলেন, ‘‘আপনার কি কোনও ছেলে আছে? বা ভাই আছে? যে কিপার হিসেবে আমার জায়গা নিতে পারবে বলে মনে করেন?’’ স্যামুয়েল বলেন, তেমন কিছু নয়। ধোনি তখন তাকে ফেরত পাঠান এই বলে যে, ‘‘ঠিক আছে তা হলে আমি আশ্বস্ত।’’
হাবেভাবে মনে হল এখুনি অবসর নেওয়ার কথা অধিনায়কের ভাবনায় নেই এবং ২০১৯ ওয়ান ডে বিশ্বকাপ তার মানে হয়তো খেলার কথা ভাবছেন। অধিনায়ক হিসেবে চলতি বিশ্বকাপে তার নেয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনা যত দিন যাবে, তত কিন্তু বাড়বে। বিশ্বকাপে এমন অনেক সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন যা স্রেফ ফাটকা। যার পেছনে সব সময় টানটান ক্রিকেটীয় যুক্তি নেই। শেষ ওভারটা যেমন অশ্বিনকে না দিয়ে কোহালিকে দিয়ে করানো। অশ্বিনের কোটা শেষ না করা। যুবরাজকে দিয়ে গোটা টুর্নামেন্টে মাত্র ৩ ওভার বল করানো। বাংলাদেশের দিন হার্দিককে আগে ব্যাট করতে পাঠানো। ওয়াংখেড়েতে কাল শিশিরের মধ্যে বোলিং অনুশীলন না করা। কলকাতায় অশ্বিনের কোটা শেষ না করা। এখানে রায়নাকে দিয়ে বল না করানো।

কাপ যুদ্ধ শেষ।
ভাগ্য ভালো থাকার সময় এই চান্স নেওয়াগুলো প্রত্যেকটা খেটে যেত। যেমন দু’হাজার সাত ফাইনালে যোগিন্দর শর্মাকে দিয়ে শেষ ওভার করানো। এই হঠাৎ হঠাৎ বোলার পরিবর্তন আর টেকনিক বদল— গত চার বছর ধরে আর খাটছে না। তাই ভারত এখন ক্রমাগত নকআউটে হারছে। গত বার হেরেছিল ফাইনালে। এ বার সেমিফাইনালে।
ধোনি ব্যাখ্যা দিলেন, শিশির খুব বেশি ছিল পরের দিকে। তাই তাঁর স্পিনাররা বল গ্রিপ করতে পারেননি। বললেন, ‘‘আমরা যখন ব্যাট করলাম আর ওরা আজ যখন ব্যাট করল— দুটোয় এত পরিস্থিতির তফাত যে, সেটাই মারাত্মক হয়ে গেল।’’ বললেন, দুটি নো বলও খুব দুর্ভাগ্যের।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড প্রেসিডেন্ট শশাঙ্ক মনোহর বৃহস্পতিবার মাঠে ছিলেন। কোহালির ৪৭ বলে ৮৯ এবং ধোনির ভ্রমাত্মক কিছু সিদ্ধান্ত— দুটিই তিনি মাঠে বসে দেখলেন। বৃহস্পতিবারের কোনো প্রকোপ কি তার মাধ্যমে ভারত অধিনায়কের ওপর পড়বে? বিচিত্র নয়। দেখা যাক!

লেন্ডল সিমন্স কে এবং কেন, যারা ভালোভাবে চিনতেন না বৃহস্পতিবার রাতের পর আর সমস্যা নেই। জনসন চার্লস। আন্দ্রে রাসেল। এরাও এক-একজন পাওয়ার হিটিংয়ে টি২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের ভেন্যু ওয়াংখেড়েকে এমন স্তব্ধ করে দিলেন যেন মানসিকভাবে পরাজিত ভারতের তারাও ভেঙে যাওয়া ফ্লাইওভারের নিচে নিষ্পেষিত।
কিন্তু স্যামুয়েল ফেরিসকে ক’জন চেনেন? অস্ট্রেলীয় ওয়েবসাইটের এই সাংবাদিক খেলার পর আকস্মিক নাটকে জড়িয়ে গেলেন। কেন? না, মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকে প্রশ্ন করেছিলেন তিনি এর পর আর খেলবেন কি না?
ধোনি আবার একটা সেমিফাইনাল হারতে পারেন, ভারতীয় মিডিয়ার প্রতি তাচ্ছিল্য হারাননি। তিনি বললেন, ‘‘আরে আপনি এই প্রশ্নটা করলেন? আমি তো ভাবলাম নির্ঘাত ভারতীয় মিডিয়া থেকে উঠবে।’’ তার পর বললেন, ‘‘আসুন আসুন, একটু মজা করা যাক।’’
বিশ্বকাপ থেকে এমন অতর্কিত বিদায় নেওয়ার পর মজা করার কথাটা একেবারেই অপ্রত্যাশিত। সাংবাদিক একটু হকচকিয়ে যান। ধোনি বলতে থাকেন, ‘‘আসুন আসুন।’’ তখন ভারত অধিনায়কের পাশে গিয়ে বসায় ধোনি বলেন, ‘‘আপনার কি কোনও ছেলে আছে? বা ভাই আছে? যে কিপার হিসেবে আমার জায়গা নিতে পারবে বলে মনে করেন?’’ স্যামুয়েল বলেন, তেমন কিছু নয়। ধোনি তখন তাকে ফেরত পাঠান এই বলে যে, ‘‘ঠিক আছে তা হলে আমি আশ্বস্ত।’’
হাবেভাবে মনে হল এখুনি অবসর নেওয়ার কথা অধিনায়কের ভাবনায় নেই এবং ২০১৯ ওয়ান ডে বিশ্বকাপ তার মানে হয়তো খেলার কথা ভাবছেন। অধিনায়ক হিসেবে চলতি বিশ্বকাপে তার নেয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনা যত দিন যাবে, তত কিন্তু বাড়বে। বিশ্বকাপে এমন অনেক সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন যা স্রেফ ফাটকা। যার পেছনে সব সময় টানটান ক্রিকেটীয় যুক্তি নেই। শেষ ওভারটা যেমন অশ্বিনকে না দিয়ে কোহালিকে দিয়ে করানো। অশ্বিনের কোটা শেষ না করা। যুবরাজকে দিয়ে গোটা টুর্নামেন্টে মাত্র ৩ ওভার বল করানো। বাংলাদেশের দিন হার্দিককে আগে ব্যাট করতে পাঠানো। ওয়াংখেড়েতে কাল শিশিরের মধ্যে বোলিং অনুশীলন না করা। কলকাতায় অশ্বিনের কোটা শেষ না করা। এখানে রায়নাকে দিয়ে বল না করানো।
কাপ যুদ্ধ শেষ।
ভাগ্য ভালো থাকার সময় এই চান্স নেওয়াগুলো প্রত্যেকটা খেটে যেত। যেমন দু’হাজার সাত ফাইনালে যোগিন্দর শর্মাকে দিয়ে শেষ ওভার করানো। এই হঠাৎ হঠাৎ বোলার পরিবর্তন আর টেকনিক বদল— গত চার বছর ধরে আর খাটছে না। তাই ভারত এখন ক্রমাগত নকআউটে হারছে। গত বার হেরেছিল ফাইনালে। এ বার সেমিফাইনালে।
ধোনি ব্যাখ্যা দিলেন, শিশির খুব বেশি ছিল পরের দিকে। তাই তাঁর স্পিনাররা বল গ্রিপ করতে পারেননি। বললেন, ‘‘আমরা যখন ব্যাট করলাম আর ওরা আজ যখন ব্যাট করল— দুটোয় এত পরিস্থিতির তফাত যে, সেটাই মারাত্মক হয়ে গেল।’’ বললেন, দুটি নো বলও খুব দুর্ভাগ্যের।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড প্রেসিডেন্ট শশাঙ্ক মনোহর বৃহস্পতিবার মাঠে ছিলেন। কোহালির ৪৭ বলে ৮৯ এবং ধোনির ভ্রমাত্মক কিছু সিদ্ধান্ত— দুটিই তিনি মাঠে বসে দেখলেন। বৃহস্পতিবারের কোনো প্রকোপ কি তার মাধ্যমে ভারত অধিনায়কের ওপর পড়বে? বিচিত্র নয়। দেখা যাক!
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/106497#sthash.zyvy7Jw3.dpuf
লেন্ডল সিমন্স কে এবং কেন, যারা ভালোভাবে চিনতেন না বৃহস্পতিবার রাতের পর আর সমস্যা নেই। জনসন চার্লস। আন্দ্রে রাসেল। এরাও এক-একজন পাওয়ার হিটিংয়ে টি২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের ভেন্যু ওয়াংখেড়েকে এমন স্তব্ধ করে দিলেন যেন মানসিকভাবে পরাজিত ভারতের তারাও ভেঙে যাওয়া ফ্লাইওভারের নিচে নিষ্পেষিত।
কিন্তু স্যামুয়েল ফেরিসকে ক’জন চেনেন? অস্ট্রেলীয় ওয়েবসাইটের এই সাংবাদিক খেলার পর আকস্মিক নাটকে জড়িয়ে গেলেন। কেন? না, মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকে প্রশ্ন করেছিলেন তিনি এর পর আর খেলবেন কি না?
ধোনি আবার একটা সেমিফাইনাল হারতে পারেন, ভারতীয় মিডিয়ার প্রতি তাচ্ছিল্য হারাননি। তিনি বললেন, ‘‘আরে আপনি এই প্রশ্নটা করলেন? আমি তো ভাবলাম নির্ঘাত ভারতীয় মিডিয়া থেকে উঠবে।’’ তার পর বললেন, ‘‘আসুন আসুন, একটু মজা করা যাক।’’
বিশ্বকাপ থেকে এমন অতর্কিত বিদায় নেওয়ার পর মজা করার কথাটা একেবারেই অপ্রত্যাশিত। সাংবাদিক একটু হকচকিয়ে যান। ধোনি বলতে থাকেন, ‘‘আসুন আসুন।’’ তখন ভারত অধিনায়কের পাশে গিয়ে বসায় ধোনি বলেন, ‘‘আপনার কি কোনও ছেলে আছে? বা ভাই আছে? যে কিপার হিসেবে আমার জায়গা নিতে পারবে বলে মনে করেন?’’ স্যামুয়েল বলেন, তেমন কিছু নয়। ধোনি তখন তাকে ফেরত পাঠান এই বলে যে, ‘‘ঠিক আছে তা হলে আমি আশ্বস্ত।’’
হাবেভাবে মনে হল এখুনি অবসর নেওয়ার কথা অধিনায়কের ভাবনায় নেই এবং ২০১৯ ওয়ান ডে বিশ্বকাপ তার মানে হয়তো খেলার কথা ভাবছেন। অধিনায়ক হিসেবে চলতি বিশ্বকাপে তার নেয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনা যত দিন যাবে, তত কিন্তু বাড়বে। বিশ্বকাপে এমন অনেক সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন যা স্রেফ ফাটকা। যার পেছনে সব সময় টানটান ক্রিকেটীয় যুক্তি নেই। শেষ ওভারটা যেমন অশ্বিনকে না দিয়ে কোহালিকে দিয়ে করানো। অশ্বিনের কোটা শেষ না করা। যুবরাজকে দিয়ে গোটা টুর্নামেন্টে মাত্র ৩ ওভার বল করানো। বাংলাদেশের দিন হার্দিককে আগে ব্যাট করতে পাঠানো। ওয়াংখেড়েতে কাল শিশিরের মধ্যে বোলিং অনুশীলন না করা। কলকাতায় অশ্বিনের কোটা শেষ না করা। এখানে রায়নাকে দিয়ে বল না করানো।
কাপ যুদ্ধ শেষ।
ভাগ্য ভালো থাকার সময় এই চান্স নেওয়াগুলো প্রত্যেকটা খেটে যেত। যেমন দু’হাজার সাত ফাইনালে যোগিন্দর শর্মাকে দিয়ে শেষ ওভার করানো। এই হঠাৎ হঠাৎ বোলার পরিবর্তন আর টেকনিক বদল— গত চার বছর ধরে আর খাটছে না। তাই ভারত এখন ক্রমাগত নকআউটে হারছে। গত বার হেরেছিল ফাইনালে। এ বার সেমিফাইনালে।
ধোনি ব্যাখ্যা দিলেন, শিশির খুব বেশি ছিল পরের দিকে। তাই তাঁর স্পিনাররা বল গ্রিপ করতে পারেননি। বললেন, ‘‘আমরা যখন ব্যাট করলাম আর ওরা আজ যখন ব্যাট করল— দুটোয় এত পরিস্থিতির তফাত যে, সেটাই মারাত্মক হয়ে গেল।’’ বললেন, দুটি নো বলও খুব দুর্ভাগ্যের।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড প্রেসিডেন্ট শশাঙ্ক মনোহর বৃহস্পতিবার মাঠে ছিলেন। কোহালির ৪৭ বলে ৮৯ এবং ধোনির ভ্রমাত্মক কিছু সিদ্ধান্ত— দুটিই তিনি মাঠে বসে দেখলেন। বৃহস্পতিবারের কোনো প্রকোপ কি তার মাধ্যমে ভারত অধিনায়কের ওপর পড়বে? বিচিত্র নয়। দেখা যাক!
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/106497#sthash.zyvy7Jw3.dpuf

দুই ইঞ্চি দূরে ছিল ভারতের ফাইনাল!

দাগের বাইরে পা? বিশ্বকাপটাই ফেলে দিল ভারত! ভিডিও থেকে নেওয়া ছবিপ্রথমে রবিচন্দ্রন অশ্বিন, এরপর হার্দিক পান্ডিয়া। অশ্বিনের পা-টা তবু লাইনের এক ইঞ্চিরও কম সামনে পড়েছে। পান্ডিয়ার পা পড়ল এক ইঞ্চিরও বেশি। এই দুইয়ে মিলে ধরে নিতে পারেন দুই ইঞ্চি। আর এই দুই ইঞ্চি দূরত্বটাই ভারতকে ছিটকে দিল ফাইনাল থেকে। মহেন্দ্র সিং ধোনি মনে করেন, ওই দুটি নো বলের কারণেই হেরেছে ভারত।
দুবারই সৌভাগ্যবান ব্যাটসম্যানটির নাম লেন্ডল সিমন্স। প্রথমে আউট হতে পারতেন ১৮ রানে। এরপর ৫০ রানে দ্বিতীয় নো বলের সুবাদে আবারও বেঁচে যাওয়া। সেই সিমন্স আর আউটই হলেন না। এরপর ক্যাচ দিয়েও বেঁচে গেলেন একবার। শেষ পর্যন্ত ৫১ বলে অপরাজিত ৮২ অবিশ্বাস্য এক ইনিংস খেলে জিতিয়ে দিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে যে তৃতীয় ও চতুর্থ উইকেটের ৯৭ ও ৮০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি, সেই দুটি জুটির আকার অন্য রকমই হতে পারত। যদি নো বল দুটি না করতেন অশ্বিন আর পান্ডিয়া।
ম্যাচ শেষে ধোনি বেশ কয়েকটি কারণকে দুষলেন। তবে সবচেয়ে বড় আক্ষেপ হয়ে থাকল ওই দুটি নো বলই, ‘টস হারাটা ঠিক হয়নি। সাতটায় ম্যাচ শুরু হয়েছে মানে অন্য দিনের চেয়ে আধঘণ্টা আগে খেলা শুরু। আমরা তাই বোলিং শুরু করার সময় অতটা খারাপ ছিল না। কিন্তু এরপর শিশির আমাদের স্পিনারদের কাজ কঠিন করে দিল। ভেজা বলে আমাদের স্পিনারদের ভোগার ইতিহাসটা তো আর নতুন নয়। তবে আমি একটা বিষয়েই হতাশ, ওই দুটি নো বল।’
ধোনির কথায় হয়তো যুক্তি আছে। প্রথমবার অশ্বিনের বলে কাট করতে গিয়ে শর্ট থার্ডম্যানে জসপ্রীত বুমরার দারুণ এক ক্যাচে পরিণত হন ​সিমন্স। সে সময় আউট হয়ে গেলে ৪৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলত ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যেটি তাদের জন্য হয়ে যেত বিরাট এক মানসিক চাপ। জুটিটাও ভেঙে যেত ৩০ রানে। অথচ সেই জুটি পরে আরও ৬৭ রান তুলল। তাও ঝড়ের বেগে।
পরেরবার অশ্বিনই ক্যাচ নিলেন কাভারে। এবার পান্ডিয়ার বিশাল নো বল। দ্বিতীয় সুযোগ পাওয়া সিমন্স এরপর ১৫ বলে তুলেছেন ৩২ রান। ধোনি হতাশায় দেয়ালে যে কপাল ঠোকেননি, সেই তো অনেক! ধোনি স্টিভ ওয়াহ হলে তাঁর দুই বোলারকে ডেকে বলতে পারতেন, ‘বিশ্বকাপটাই তো লাইনের বাইরে ফেললে বাছা!’

ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ে খুশি মুশফিক-তাসকিনরা


ঢাকা: ২০১২ সালের এশিয়া কাপ ফাইনাল। ঘরের মাঠে পাকিস্তানের কাছে বাংলাদেশের ২ রানের হার কাঁদিয়েছে গোটা জাতিকে।

২০১৬ সালে টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার টেন পর্বের তৃতীয় ম্যাচ। বেঙ্গালুরুতে ভারতের কাছে বাংলাদেশের ১ রানের হার বাঙালির হৃদয় এফোড়-ওফোড় করে দিয়েছে। তিন বলের অবিশ্বাস্য নাটকীয়তায়, দুর্ভাগ্যের কোপানলে পড়ে ম্যাচ হেরে গেছে মাশরাফির দল। সেদিনও অঝোর ধারায় কেঁদেছেন টাইগার ভক্তরা।

ওই ম্যাচে পান্ডিয়ার করা শেষ ওভারের শুরুতে দুটি চার মেরে ম্যাচ থেকে কার্যত ভারতকে ছিটকে ফেলেছিলেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু চতুর্থ বলে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হয়ে যান মুশফিক। পরের বলে একই দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুই ভায়রা ভাইয়ের ছক্কা মেরে জয় আনার চেষ্টা পুড়িয়েছে কোটি বাংলাদেশির অন্তর। শেষ বলে কোনো রানই শুভাগত নিতে পারেননি বলে হেরে যায় টাইগাররা।

ম্যাচের পর সমর্থকদের কাঠগড়ায় নানা রকম শাস্তিই পেয়েছেন মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ। সেসব তাদের কানে পৌঁছানোর সুযোগ কম। কিন্তু নিজের ভেতরে কি কম পুড়েছেন মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ? মনে হয়, না। কারণ তীরে এসে তরী ডুবানোর অপরাধী তারাই। মঞ্চ সাজিয়েও জয়ের উল্লাস করতে না পারার কষ্ট তো তাদেরকেই তীর হয়ে বিধেঁছে বেশি। দেশবাসীর আবেগ বুঝতে তো তাদের সময় লাগেনি। কি ভুল করেছেন, সেটি বুঝতে পেরেছিলেন খুব ভালোভাবেই। তাই তো ফেসবুকে নিজের ফ্যান পেজে মুশফিক, ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছিলেন গোটা দেশের কাছে।

ভারত মানেই বৈরীতা, ভারত মানেই কষ্টের দাগ। ভারত হারলেই গোটা দেশ দোলে উঠে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের নিত্য চিত্র হয়ে গেছে। টাইগারদের হাত থেকে বেঁচে গেলেও বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে সেমিফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৭ উইকেটে হেরেছে ভারত। মহেন্দ্র সিং ধোনির দলকে হারতে দেখে বাংলাদেশে বইয়ে খুশির জোয়ার। কেউ কেউ তো ফেসবুকে বলছেন, দেশে লেগে গেছে ঈদ!

আম জনতার মতো ভারতের হারে তথা ওয়েস্ট ইন্ডিজের খুশি টাইগাররাও। সেমিতে গেইল-স্যামিরা জেতায় ফেসবুকে আনন্দ প্রকাশ করেছেন মুশফিক-তাসকিনরা। মুশফিক নিজের পোস্টে বলেছেন, এখন আমি ভালোভাবে ঘুমাতে পারবো। তাসকিন অভিনন্দন জানিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে।

টিভিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের জয়ের উল্লাসের সঙ্গে সেলফি তুলেছেন মুশফিক। যা তিনি নিজের ফ্যান পেজে পোস্ট করেছেন। এবং লিখেলেছন, “আনন্দ এটাই....এখন আমি ভালো ঘুমাতে পারবো। উইন্ডিজ তুমি অসাধারণ!!!” ক্যারিবিয়ানদের জয়ে অন্তর্জালা জুড়িয়েছে মুশফিকের, এটা নির্দি¦ধায় বলা যায় এই পোস্টের পর। উইন্ডিজদের অভিনন্দ জানিয়ে ডানহাতি পেসার তাসকিন লিখেছেন, “ওয়েলডান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ”।

টানা চতুর্থবার ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ান নারীরা

টানা চতুর্থবার ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ান নারীরানারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা চতুর্থবার ফাইনালে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। গতকাল সেমিফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ড নারী দলকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পায় মেগ লানিংয়ের দল। দিল্লি ফিরোজশাহ কোটলা স্টেডিয়ামে অজি নারীরা ম্যাচ জেতে মাত্র ৫ রানে। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া নির্ধারিত ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান করে। জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে হাতে ৩ উইকেট থাকার পর নির্ধারিত ওভার কোটা পূরণ করে ১২৭ রানে থামে ইংলিশদের ইনিংস।
অজি অধিনায়ক লানিংয়ের ৫৫ রানের ওপর ভর করে ইংল্যান্ডকে ফাইটিং স্কোর ছুড়ে দেয় অস্ট্রেলিয়া। লানিং ছাড়াও অজিদের হয়ে হ্যালি ২৫, ভিলানি ১৯, ব্লাকওয়েল ১১ এবং পেরি ১০ রান করেন। ইংলিশ বোলারদের পক্ষে স্নিভার ২টি এবং মার্শ নেন এক উইকেট। ১৩৩ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুটা খারাপ হয়নি ইংলিশদের। ওপেনিং জুটিতেই ওঠে ৬৭ রান। কিন্তু অধিনায়ক এডওয়ার্ডস ও বিমন্টের আউটের পরই ম্যাচের আগাম নিজেদের পক্ষে নিয়ে নেয় অজিরা। এডওয়ার্ডস ৩১ ও বিমন্ট করেন ৩২ রান। এছাড়া টেলর ২১ ও ব্রান্ট ১১ রান করেন। বাকিরা আসা-যাওয়ার শামিল হলে জয়ের আনন্দে মাঠ ছাড়ে অস্ট্রেলিয়া। ৫৫ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন অজি অধিনায়ক লানিং।
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা চতুর্থবার ফাইনালে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। গতকাল সেমিফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ড নারী দলকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পায় মেগ লানিংয়ের দল। দিল্লি ফিরোজশাহ কোটলা স্টেডিয়ামে অজি নারীরা ম্যাচ জেতে মাত্র ৫ রানে। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া নির্ধারিত ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান করে। জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে হাতে ৩ উইকেট থাকার পর নির্ধারিত ওভার কোটা পূরণ করে ১২৭ রানে থামে ইংলিশদের ইনিংস।
অজি অধিনায়ক লানিংয়ের ৫৫ রানের ওপর ভর করে ইংল্যান্ডকে ফাইটিং স্কোর ছুড়ে দেয় অস্ট্রেলিয়া। লানিং ছাড়াও অজিদের হয়ে হ্যালি ২৫, ভিলানি ১৯, ব্লাকওয়েল ১১ এবং পেরি ১০ রান করেন। ইংলিশ বোলারদের পক্ষে স্নিভার ২টি এবং মার্শ নেন এক উইকেট। ১৩৩ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুটা খারাপ হয়নি ইংলিশদের। ওপেনিং জুটিতেই ওঠে ৬৭ রান। কিন্তু অধিনায়ক এডওয়ার্ডস ও বিমন্টের আউটের পরই ম্যাচের আগাম নিজেদের পক্ষে নিয়ে নেয় অজিরা। এডওয়ার্ডস ৩১ ও বিমন্ট করেন ৩২ রান। এছাড়া টেলর ২১ ও ব্রান্ট ১১ রান করেন। বাকিরা আসা-যাওয়ার শামিল হলে জয়ের আনন্দে মাঠ ছাড়ে অস্ট্রেলিয়া। ৫৫ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন অজি অধিনায়ক লানিং।

মানবকণ্ঠ/এসজে - See more at: http://www.manobkantha.com/2016/03/31/115010.php#sthash.cVuR8J9u.dpuf
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা চতুর্থবার ফাইনালে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। গতকাল সেমিফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ড নারী দলকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পায় মেগ লানিংয়ের দল। দিল্লি ফিরোজশাহ কোটলা স্টেডিয়ামে অজি নারীরা ম্যাচ জেতে মাত্র ৫ রানে। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া নির্ধারিত ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান করে। জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে হাতে ৩ উইকেট থাকার পর নির্ধারিত ওভার কোটা পূরণ করে ১২৭ রানে থামে ইংলিশদের ইনিংস।
অজি অধিনায়ক লানিংয়ের ৫৫ রানের ওপর ভর করে ইংল্যান্ডকে ফাইটিং স্কোর ছুড়ে দেয় অস্ট্রেলিয়া। লানিং ছাড়াও অজিদের হয়ে হ্যালি ২৫, ভিলানি ১৯, ব্লাকওয়েল ১১ এবং পেরি ১০ রান করেন। ইংলিশ বোলারদের পক্ষে স্নিভার ২টি এবং মার্শ নেন এক উইকেট। ১৩৩ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুটা খারাপ হয়নি ইংলিশদের। ওপেনিং জুটিতেই ওঠে ৬৭ রান। কিন্তু অধিনায়ক এডওয়ার্ডস ও বিমন্টের আউটের পরই ম্যাচের আগাম নিজেদের পক্ষে নিয়ে নেয় অজিরা। এডওয়ার্ডস ৩১ ও বিমন্ট করেন ৩২ রান। এছাড়া টেলর ২১ ও ব্রান্ট ১১ রান করেন। বাকিরা আসা-যাওয়ার শামিল হলে জয়ের আনন্দে মাঠ ছাড়ে অস্ট্রেলিয়া। ৫৫ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন অজি অধিনায়ক লানিং।

মানবকণ্ঠ/এসজে - See more at: http://www.manobkantha.com/2016/03/31/115010.php#sthash.cVuR8J9u.dpuf

ভারতকে কাঁদিয়ে ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ভারতকে কাঁদিয়ে ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজটি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে পড়লো ধোনির দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ৭ উইকেটে হেরে গেছে ভারত। ১৯৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই গেইলের উইকেট হারালেও শেষ পর্যন্ত সহজ জয় নিশ্চিত করে ক্যারিবিয়ানরা।
মারলন স্যামুয়েলসের ৮৯ রান, জনসন চার্লসের ৫২ ও আন্দ্রে রাসেলের ৪৩ রানের উপর ভরকরে ২ বল হাতে রেখেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ওয়েস্ট ইন্ডি।
ভারতের সফর বলার হিসেবে বিরাট কোহলি, জাসপ্রিত বুমরা ও আশিস নেহরা ১টি করে উইকেট নেন।
এরআগে, টস হেরে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দারুণ সূচনা করে ভারত। ওপেনার আজিঙ্কা রাহানেকে নিয়ে ঝড়ো গতিতে ব্যাটিং শুরু করেন রোহিত শর্মা। যদিও এবারের বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বের প্রতিটি ম্যাচেই ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। অষ্টম ওভারে আউট হওয়ার আগে শর্মা খেলেছেন ৩১ বলে ৪৩ রানের ইনিংস।
শিখর ধাওয়ানের পরিবর্তে দলে আসা অজিঙ্কা রাহান দায়িত্বশীল ব্যাটিং করে দলকে নিয়ে যান বড় সংগ্রহের দিকে। দ্বিতীয় উইকেটে কোহলির সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি করেন ৬৬ রান। ১৬তম ওভারে আউট হওয়ার আগে রাহানের ব্যক্তিগত সংগ্রহ  ৪০। তবে শেষপর্যন্ত ক্যারিবিয়দের ভুগিয়েছেন কোহলি।  ৮৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন তিনি। মেরেছেন ১০টি চার ও ১টি ছয়। আর ১৫ রান করে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি।  ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৪০ রানের বিনিময়ে একটি উইকেট নেন আন্দ্রে রাসেল। অপর উইকেটটি নেন স্যামুয়েল বদ্রি।
এর আগে নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ক্যারিবিয় অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি।
ইনজুরির কারণে দল থেকে ছিটকে পড়েছেন ভারতের যুবরাজ সিং। বাদ পড়েছেন ওপেনার শিখর ধাওয়ান। তাদের পরিবর্তে দলে এসেছেন অজিঙ্কা রাহানে ও মনিশ পান্ডে
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে পড়লো ধোনির দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ৭ উইকেটে হেরে গেছে ভারত। ১৯৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই গেইলের উইকেট হারালেও শেষ পর্যন্ত সহজ জয় নিশ্চিত করে ক্যারিবিয়ানরা।
মারলন স্যামুয়েলসের ৮৯ রান, জনসন চার্লসের ৫২ ও আন্দ্রে রাসেলের ৪৩ রানের উপর ভরকরে ২ বল হাতে রেখেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ওয়েস্ট ইন্ডি।
ভারতের সফর বলার হিসেবে বিরাট কোহলি, জাসপ্রিত বুমরা ও আশিস নেহরা ১টি করে উইকেট নেন।
এরআগে, টস হেরে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দারুণ সূচনা করে ভারত। ওপেনার আজিঙ্কা রাহানেকে নিয়ে ঝড়ো গতিতে ব্যাটিং শুরু করেন রোহিত শর্মা। যদিও এবারের বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বের প্রতিটি ম্যাচেই ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। অষ্টম ওভারে আউট হওয়ার আগে শর্মা খেলেছেন ৩১ বলে ৪৩ রানের ইনিংস।
শিখর ধাওয়ানের পরিবর্তে দলে আসা অজিঙ্কা রাহান দায়িত্বশীল ব্যাটিং করে দলকে নিয়ে যান বড় সংগ্রহের দিকে। দ্বিতীয় উইকেটে কোহলির সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি করেন ৬৬ রান। ১৬তম ওভারে আউট হওয়ার আগে রাহানের ব্যক্তিগত সংগ্রহ  ৪০। তবে শেষপর্যন্ত ক্যারিবিয়দের ভুগিয়েছেন কোহলি।  ৮৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন তিনি। মেরেছেন ১০টি চার ও ১টি ছয়। আর ১৫ রান করে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি।  ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৪০ রানের বিনিময়ে একটি উইকেট নেন আন্দ্রে রাসেল। অপর উইকেটটি নেন স্যামুয়েল বদ্রি।
এর আগে নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ক্যারিবিয় অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি।
ইনজুরির কারণে দল থেকে ছিটকে পড়েছেন ভারতের যুবরাজ সিং। বাদ পড়েছেন ওপেনার শিখর ধাওয়ান। তাদের পরিবর্তে দলে এসেছেন অজিঙ্কা রাহানে ও মনিশ পান্ডে।
- See more at: http://www.manobkantha.com/2016/03/31/115175.php#sthash.K6wtUm5r.dpuf
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে পড়লো ধোনির দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ৭ উইকেটে হেরে গেছে ভারত। ১৯৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই গেইলের উইকেট হারালেও শেষ পর্যন্ত সহজ জয় নিশ্চিত করে ক্যারিবিয়ানরা।
মারলন স্যামুয়েলসের ৮৯ রান, জনসন চার্লসের ৫২ ও আন্দ্রে রাসেলের ৪৩ রানের উপর ভরকরে ২ বল হাতে রেখেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ওয়েস্ট ইন্ডি।
ভারতের সফর বলার হিসেবে বিরাট কোহলি, জাসপ্রিত বুমরা ও আশিস নেহরা ১টি করে উইকেট নেন।
এরআগে, টস হেরে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দারুণ সূচনা করে ভারত। ওপেনার আজিঙ্কা রাহানেকে নিয়ে ঝড়ো গতিতে ব্যাটিং শুরু করেন রোহিত শর্মা। যদিও এবারের বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বের প্রতিটি ম্যাচেই ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। অষ্টম ওভারে আউট হওয়ার আগে শর্মা খেলেছেন ৩১ বলে ৪৩ রানের ইনিংস।
শিখর ধাওয়ানের পরিবর্তে দলে আসা অজিঙ্কা রাহান দায়িত্বশীল ব্যাটিং করে দলকে নিয়ে যান বড় সংগ্রহের দিকে। দ্বিতীয় উইকেটে কোহলির সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি করেন ৬৬ রান। ১৬তম ওভারে আউট হওয়ার আগে রাহানের ব্যক্তিগত সংগ্রহ  ৪০। তবে শেষপর্যন্ত ক্যারিবিয়দের ভুগিয়েছেন কোহলি।  ৮৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন তিনি। মেরেছেন ১০টি চার ও ১টি ছয়। আর ১৫ রান করে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি।  ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৪০ রানের বিনিময়ে একটি উইকেট নেন আন্দ্রে রাসেল। অপর উইকেটটি নেন স্যামুয়েল বদ্রি।
এর আগে নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ক্যারিবিয় অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি।
ইনজুরির কারণে দল থেকে ছিটকে পড়েছেন ভারতের যুবরাজ সিং। বাদ পড়েছেন ওপেনার শিখর ধাওয়ান। তাদের পরিবর্তে দলে এসেছেন অজিঙ্কা রাহানে ও মনিশ পান্ডে।
- See more at: http://www.manobkantha.com/2016/03/31/115175.php#sthash.K6wtUm5r.dpuf

সেরা অবস্থানে সাব্বির-মুস্তাফিজ

টি-টোয়েন্টিতে র‌্যাঙ্কিংয়ে নিজেদের সেরা অবস্থানে উঠে এসেছেন বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটার সাব্বির রহমান ও মুস্তাফিজুর রহমান। মিডলঅর্ডার বাটসম্যান সাব্বির রহমান চার ধাপ এগিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) টি-টোয়েন্টির ব্যাটসম্যানদের র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৬তম স্থানে উঠে এসেছেন। অন্যদিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ৭ ম্যাচের ৪টিই খেলতে পারেননি ‘কাটার মাস্টার’ মুস্তাফিজুর রহমান। কিন্তু বাকি তিন ম্যাচে দুর্দান্ত নৈপুণ্য দেখিয়ে টি-টোয়েন্টি বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ এগিয়ে ১৯তম স্থানে উঠে এসেছেন তিনি। তবে টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান হারিয়েছেন সাকিব আল হাসান। তাকে টপকে শীর্ষ স্থান দখল করেছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে সদ্য অবসর নেয়া অসি ক্রিকেটার শেন ওয়াটসন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তিন ম্যাচ খেলে ৯.৫৫ গড়ে ৭.১৬ ইকোনোমি রেটে ৯ উইকেট নিয়েছেন মুস্তাফিজ। টপ টেনে নিজেদের শেষ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাত্র ২২ রানে ৫ উইকেট নেন মুস্তাফিজ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে ৫ উইকেট নেয়ার ঘটনা ২০ বছর বয়সী মুস্তাফিজের। বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে উঠে এসেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্পিনার স্যামুয়েল বাদ্রি। অন্যদিকে বাংলাদেশের মারকুটে ব্যাটসম্যান সাব্বির টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ম্যাচে ২৪.৫০ গড়ে ১৪৭ রান করেছেন। অস্ট্রেলিয়ার অ্যারোন ফিঞ্চকে টপকে সংক্ষিপ্ত এই ফরমেটের ক্রিকেটে ব্যাটসম্যানদের তালিকার শীর্ষে ভারতের বিরাট কোহলি। বিশ্বকাপের চার ম্যাচে ৯২ গড় ও ১৩২ স্ট্রাইক রেটে ১৮৪ রান করেছেন কোহলি। ফিঞ্চ তার নিচে নেমে দুই নম্বরে আছেন।

এবারও কলকাতার প্রচ্ছদে সাকিব

ভারতীয় প্রিমিয়ার লীগ (আইপিএল) শুরু হয় ২০০৮ সাল থেকে। টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসর ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো সুযোগ পান সাকিব আল হাসান। বাংলাদেশের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে আইপিএলে খেলার সুযোগ পেয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন তিনি। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সে। সর্বশেষ দুই মৌসুমে কলকাতার প্রচ্ছদে ছিলেন তিনি। এবারের নবম আসরেও কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রচ্ছদে সাকিবের ছবি জ্বলজ্বল করছে। কলকাতা এবার যে প্রচ্ছদ প্রকাশ করেছে তার ওপরে লেখা ‘আমি কেকেআর’। আর নিচে অধিনায়ক গৌতম গম্ভীরের দুই পাশে সাকিব আল হাসান ও ইউসুফ পাঠানের ছবি। আগামী ৯ এপ্রিল পর্দা উঠছে আইপিএলের নবম আসরের। তার আগে প্রতিটি দল চালাচ্ছে প্রচারণা। আর এই প্রচারণায় কলকাতার প্রচ্ছদে সাকিবকে গুরুত্ব দিচ্ছে সঙ্গত কারণেই। ২০১১ সালে নিজের প্রথম আসরে তেমন ঝলক দেখাতে পারেন নি সাকিব। ৭ ম্যাচে ২৯ রান আসে তার ব্যাট থেকে। তবে বল হাতে দেখান দারুণ নৈপুণ্য। ১৫.৯০ গড়ে নেন ১১ উইকেট। তবে ২০১৪ সালে কলকাতাকে চ্যাম্পিয়ন করতে সাকিবের ভূমিকা ছিল দারুণ। ১৩ ম্যাচে ৩২.৪২ গড়ে ২২৭ রান করার পাশাপাশি নেন ১১ উইকেট। এ পর্যন্ত চার আসরে ৩২ ম্যাচে তার ব্যাট থেকে এসেছে ২১.২৭ গড়ে ৩৮৩ রান। আর ২১.৭৬ গড়ে নিয়েছেন ৩৮ উইকেট।

মুস্তাফিজের কাটার বোলিং রহস্য

iIB1U18FhsHA
এই পৃথিবী অবাক তাকিয়ে দেখছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কীর্তি। সাতক্ষীরার প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক সহজ সরল ছেলে মুস্তাফিজুর রহমান। বিশ্ব মঞ্চ এখন কাঁপিয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি। তার স্লোয়ার-কাটার নিয়ে রীতিমতো গবেষণায় নেমেছে ক্রিকেট বিশ্লেষকরা।
কিভাবে পারেন তিনি বলের উপরে এতটা নিয়ন্ত্রণ করতে? জবাবটা পাওয়া গেলো মুস্তাফিজের লাজুক হাসি দেয়া মুখেই।
শনিবার (২৬ মার্চ) বেশ খারাপভাবে ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ। কিন্তু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নিজেকে আরো একবার ঠিকই চেনালেন মুস্তাফিজ। ২২ রানে ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচের কেন্দ্রবিন্দুতে তিনিই। তাইতো ম্যাচ শেষে তাকে জিজ্ঞেস করা হলো, এই রহস্যজনক বল করা কী আপনি অনুশীলন করেন?
লাজুক হেসে মুস্তাফিজের উত্তর, ‘ওটা তো আমার ন্যাচারাল। দলের অনুশীলনের পরে, একা একা একটু অনুশীলন করি। এক ওভার বা সাতট বল। এরকম করার পরে নিজের কাছে ভালো লাগে।’
বাংলাদেশের হয়ে বিশ্ব মাতানো মুস্তাফিজের সামনে আইপিএল আর ইংল্যান্ডে সাসেক্সের হয়ে খেলার সুযোগ। কেমন লাগছে তার?
মুস্তাফিজের সহজ-সরল উত্তর, ‘জীবনের প্রথম সব ব্যাপারই ভালো লাগে। এটাও ভালো লাগছে। সাসেক্সে আর আইপিএলে যাব ভেবে, নিজের কাছেও ভালো লাগছে।’

আর্জেন্টিনা-উরুগুয়েতে হবে ২০৩০ বিশ্বকাপ!

106220_117
ফিফা বিশ্বকাপ শতবর্ষ পূর্ণ করতে যাচ্ছে ২০৩০ সালে। সেই ঐতিহাসিক বিশ্বকাপ যৌথভাবে আয়োজনের ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে।
ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার নবনিযুক্ত সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোও যৌথভাবে ২০৩০ বিশ্বকাপ আয়োজনের উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়েছেন।
১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপ হয়েছিল উরুগুয়েতে। সেবার ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে ৪-২ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল স্বাগতিকরা।
আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ আয়োজন করে একবারই। ১৯৭৮ সালের সেই বিশ্বকাপে ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে ৩-১ গোলে হারিয়ে শিরোপা ঘরে তোলে আর্জেন্টিনা।
এখন পর্যন্ত একবারই যৌথভাবে বিশ্বকাপ আয়োজন করা হয়েছে; ২০০২ সালে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায়।  আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে যদি সত্যই যৌথভাবে বিশ্বকাপ আয়োজন করে তাহলে সেটি হবে দ্বিতীয়বারের মত যৌথ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন।
প্যারাগুয়েতে দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল কনফেডারেশনের প্রধান কার্যালয় সফরে গিয়ে ইনফান্তিনো বলেন, “একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, বিশ্বকাপ এক দেশেও হতে পারে অথবা একাধিক দেশেও হতে পারে।
যৌথ আয়োজনে ফিফা খুব আপত্তি করে আসছে। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে আমি এটা সমর্থন করি। ২০৩০ সালটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বছর। আর ইতিহাসকে অবশ্যই শ্রদ্ধা করতে হবে।”

তাসকিনকে নিয়ে আশাবাদী স্ট্রিক

streak-coach
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খুব দ্রুতই ফিরবেন তাসকিন আহমেদ। এমনই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিক।
মিরপুরে টাইগার পেসার তাসকিনের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলাকালীন সাংবাদিকদের এমনটিই জানান এ জিম্বাবুইয়ান। ভারতে চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মাঝপথে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের দায়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হন তাসকিন।spo032
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সব ধরনের চেষ্টাই করে। তাতে কাজ না হলে রিভিউ আবেদন করে বিসিবি। কিন্তু শুনানি শেষে তা খারিজ করে দেন আইসিসির জুডিশিয়াল কমিশনার। ফলে নিজের বোলিং শুধরাতে হিথ স্ট্রিকের অধীনে গত সোমবার থেকে কাজ শুরু করেন তরুণ এ পেসার।
গত মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) তাসকিনের বোলিং উন্নতি প্রসঙ্গে স্ট্রিক বলেন, ‘যেভাবে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে, তাতে আগামী ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে তাসকিন আবারো নিজেকে ঠিক প্রমাণ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করতে পারবে বলে আশাকরি।’
কোন ল্যাবে তাসকিনের বোলিং পরিক্ষা করা হবে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে সাবেক জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেটার বলেন, ‘আইসিসির অধীনে বিশ্বের সবকটি ল্যাবই একরকম। তাই যে কোন একটিতে পরিক্ষা করালেই চলবে।’
এর আগে ভারতের চেন্নাইয়ের ল্যাবে অ্যাকশন পরীক্ষায় নরমাল ডেলিভারিতে তাসকিনের কোনো ত্রুটি পাওয়া যায়নি। তবে ৯টি বাউন্সারের মধ্যে ৩টি বাউন্সারে ত্রুটি পাওয়া যায় বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
এ প্রসঙ্গে স্ট্রিক বলেন, ‘তার অন্য কোন বলে ত্রুটি নেই। তবে আগামী কয়েকদিনে তার বাউন্স বলগুলোও শুধরাবে বলে আশাকরি।’

ভীষণ অদ্ভুত পাঁচটি খেলা

imagesএকটি খেলায় প্রতিযোগীরা শুধু মুখ ভ্যাংচান৷ আরেকটাতে বেশি বেশি ঝাল খেয়ে অন্যদের হারানোর চেষ্টা করেন৷ জেনে নিন এমন কয়েকটি খেলার কথা যেগুলোতে জয়-পরাজয় নয়, নির্মল...

    অবসরে যাচ্ছেন বিশ্বের দ্রুততম মানব
    যে সাতটি খেলা মস্তিষ্কের জন্য ভালো
    ক্রীড়াজগতের পাঁচ ডোপিং স্ক্যান্ডাল
    তুর্কি এ্যাথলেটের বিরুদ্ধে ডোপিংয়ের অভিযোগ
    বাংলাদেশের তিন স্বর্ণ জয়
    অলিম্পিকে খেলবে শরণার্থীরাও
    এসএ গেমসে বাংলাদেশের চতুর্থ স্বর্ণ
    স্বর্ণপদক জিতেও কেন এত কাঁদছিলেন মাবিয়া?
    বাংলাদেশকে প্রথম স্বর্ণ এনে দিলেন মাবিয়া

কুকুর যখন বল বয়!

টেনিস কোর্টে কুকুর। ছবি-সংগৃহীতব্রাজিলে চলছে পুরুষদের তৃতীয় স্তরের একটি টেনিস টুর্নামেন্ট। স্বাভাবিকভাবেই এটি টেনিস বিশ্বে তোলপাড় ফেলার মতো কিছু নয়। তবে ‘২০১৬ ব্রাজিল ওপেন’ আলোচনায় আসছে অভাবনীয় একটা কারণে। টুর্নামেন্টের আগে এক প্রদর্শনী ম্যাচে বল কুড়ানোর জন্য কোনো স্বেচ্ছাসেবী নয়, কাজটি করল কি না চারটি কুকুর!

সাও পাওলোর রাস্তায় আশ্রয়হীন কুকুরগুলোকে ধরে এনে গত কিছুদিন ধরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছিল। উদ্দেশ্যটা মহৎ— ভালো সেবা পেলে রাস্তায় অবহেলায় পড়ে থাকা এই কুকুরগুলোও সুন্দর কিছুর সঙ্গে যুক্ত হতে পারে!
দর্শক তো বটেই, খেলোয়াড়েরাও কুকুরগুলোর আদুরে ‘কর্মকাণ্ডে’ অনেক মজা পেয়েছেন। গলায় কমলা রঙের স্কার্ফ, সামনের দুপায়ে দস্তানা—পোশাকে পুরো ‘বল বয়ের’ ভাবটা ছিল। কুকুরগুলোর দায়িত্ব ছিল মূলত দুটি—দৌড়ে বল কুড়িয়ে নিয়ে আসা, আর সেগুলো খেলোয়াড় বা ম্যাচ কর্মকর্তাদের কাছে ফেরত দেওয়া।


তবে এই কাজে একদমই ‘পেশাদার’ ছিল না কুকুরগুলো! মুখে চেপে ধরে বল কুড়িয়ে আনার কাজটি বেশ উৎসাহ নিয়েই করছিল, কিন্তু ‘বল ফেরত দেওয়া’তেই যত আপত্তি! খেলোয়াড়দের হাতে বল তো দিচ্ছিলই না, বরং মুখে বল ধরে রেখেই চারপাশে ঘুরছিল। অবশ্য বিরক্তির বদলে কোর্টে বেশ হাস্যরসই ছড়িয়েছে ফ্রিদা, মেল, ইসাবেল ও কস্তেলা নামের কুকুরগুলোর এই কাণ্ড!

রোনালদোকে শ্রদ্ধায় কমতি রিয়াল-সমর্থকদের, কাকার অভিযোগ

রোনালদোকে শুনতে হয় নিজ সমর্থকদের দুয়োও! ফাইল ছবিতাঁর নামে হর্ষধ্বনি উঠেছে। স্লোগান উঠেছে। করতালির বৃষ্টিও। এটা যেমন সত্যি, তেমনি এ-ও তো মিথ্যে নয়, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে অনেক দুয়োও সহ্য করতে হয়েছে। এমনকি দুয়ো পেয়েছেন তিনি খোদ রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকদের কাছ থেকে, ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে! কাকার চোখে রোনালদোর সঙ্গে এ বড় অন্যায়। সাবেক রিয়াল মিডফিল্ডার ক্লাব সমর্থকদের অনুরোধ করেছেন, অন্তত রিয়ালের হয়ে রোনালদোর অর্জনের দিকে তাকিয়ে তাঁর প্রতি আরও শ্রদ্ধাশীল হওয়ার।
২০০৯ সালে সেসময়ের দলবদলের বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়ালে যোগ দিয়েছেন রোনালদো। এরপর থেকে যেন গোলের বান ছুটিয়ে চলেছেন, সঙ্গে ভেঙে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। সাত মৌসুমও এখনো পুরো হয়নি, এরই মধ্যে রিয়ালের জার্সিতে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩৫৪ গোল করে ফেলেছেন, যা কিনা ক্লাব ইতিহাসের সর্বোচ্চ।

জিতেছেন সম্ভাব্য সবগুলো শিরোপাও। ক্লাবটির আইকন খেলোয়াড়ও তো ৩১ বছর বয়সী পর্তুগিজ অধিনায়ক। সেই রোনালদোর প্রতি নিজেদেরই সমর্থকদের এমন আচরণ মানতে পারছেন না কাকা। স্প্যানিশ রেডিও স্টেশন ক্যাদেনা কোপেকে ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার বলেছেন, ‘ক্রিস্টিয়ানো অসাধারণ একজন খেলোয়াড়। শুধু খেলার মানের ব্যাপারেই বলছি না আমি, মাদ্রিদে ওর অবদানের কথাও বোঝাচ্ছি।’
২০০৯ থেকে ২০১৩—চার বছর রোনালদোর সঙ্গে রিয়ালে খেলেছেন কাকা। খুব কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা থেকেই কথাগুলো বলছিলেন ৩৩ বছর বয়সী ব্রাজিলিয়ান। কাছ থেকে দেখেছেন রিয়ালে সমর্থকদের প্রত্যাশার চাপও। অবশ্য বড় ক্লাবগুলোতে এ তো স্বাভাবিক, একটু এদিক-ওদিক হলেই সমর্থকদের আর সহ্য হয় না। তবু গত কয়েক বছরে, এমনকি রিয়ালের ইতিহাস বিবেচনায় নিলেও ক্লাবটির সবচেয়ে ইতিবাচক দিকগুলোর একটি রোনালদোকে সাদা জার্সিতে খেলতে দেখা।
দুয়ো দেওয়ার আগে সমর্থকদের এটিও ভাবতে বলছেন কাকা, ‘ক্রিস্টিয়ানো ক্লাবের হয়ে যা করেছে, তাতে সমর্থকদের কাছে ওর জন্য আরও বেশি সম্মান চাই আমি। মাঝে মাঝে ক্রিস্টিয়ানোর নামে দুয়ো দিতে শুনি। ও এত কিছু করার পরও দুয়ো শোনে, এটি একদমই ভালো কিছু নয়।’
সমর্থকদের জন্য আরও দুঃসংবাদ হয়ে আসতে পারে রোনালদোর রিয়াল ছেড়ে যাওয়া। ২০১৭-১৮ সাল পর্যন্ত রিয়ালের সঙ্গে চুক্তি আছে সাবেক রোনালদোর। সাধারণত চুক্তির মেয়াদ পুরোবার আগের মৌসুমেই খেলোয়াড়কে বেচে দেওয়া হয়, নয়তো নতুন করে করা হয় চুক্তি। এ জন্যই ধারণা করা হচ্ছে, এটাই হয়তো রিয়ালের হয়ে রোনালদোর শেষ মৌসুম। এই ব্যাপারে রোনালদোকে ছোট্ট একটা পরামর্শ দিয়ে রেখেছেন কাকা, ‘আমি পরামর্শ দেব ও যেন রিয়ালেই থাকে। এখানে যা-ই কিছু হয়, তার মাত্রা অনেক বড়। ভালো কিছু হলে সেটি যেমন অনেক বড় ব্যাপার, তেমনি খারাপ দিকগুলোও। ক্রিস্টিয়ানোর এ পর্যন্ত যা অর্জন, আজ যে নামডাক তাঁর, সেটি এই কারণেই যে, ও রিয়াল মাদ্রিদে খেলে।’
হয়তো সত্যি, তবে এই শেষ বাক্যটায় একটু দ্বিমত থাকতে পারে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড সমর্থকদের। তাঁরা উল্টো যুক্তিও দেখাতে পারেন, আর যা-ই হোক, ওল্ড ট্রাফোর্ডের মাইকে রোনালদোর নামের পর ইউনাইটেড সমর্থকদের কাছ থেকে কখনো ‘বু-উ-উ-উ’ ধ্বনি তো অন্তত শোনা যায়নি!

রিয়ালের বিপক্ষে ৫০০তম গোল চান মেসি

লিও​নেল মেসি৫০’ পেরিয়ে এখন লিওনেল মেসি ‘৫০০’-এর সামনে! গত ম্যাচে আর্জেন্টিনার হয়ে ৫০তম গোল করেছেন। মেসি এবার পুরো ক্যারিয়ারে ৫০০তম গোলের মাইলফলকের সামনে। পেশাদার ক্যারিয়ারে ৪৯৯টি গোল হয়ে গেছে তাঁর। শনিবার এল ক্লাসিকো। গত দুই বছর এল ক্লাসিকোতে গোলের দেখা পাননি। এবার পাবেন? পেলেই যে ৫০০তম গোলের মাইলফলকটা এল ক্লাসিকো​র মতো ম্যাচে ছোঁয়া যায়।
মেসিও চাইছেন। তবে তিনি মানুষটাই এমন, ব্যক্তিগত মাইলফলক নিয়ে ভাবেন না। ৫০০ গোল এ ম্যাচে না হোক পরের ম্যাচে তো হবেই। এল ক্লাসিকোতে হলে অবশ্যই ভালো। তবে এটি আরও ভালো হবে, যদি মেসির গোল জয় এনে দেয় দলকে। বার্সেলোনা তারকা বলছেন, ‘রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে য​দি ওই অঙ্কটা ছুঁতে পারি, সেটা তো অবশ্যই দারুণ একটা মুহূর্ত হবে। আমরা যদি জিতে ওদের বিপক্ষে এগিয়ে থাকার সুবিধাটা আরও এগিয়ে নিতে পারি, সেটাও হবে দারুণ কিছু।’
আর্জেন্টিনার হয়ে বাছাই পর্বের প্রথম চার ম্যাচে ছিলেন না চোটের কারণে। সেই চার ম্যাচে দলও জিতেছিল মাত্র একটিতে। মেসি ফেরার পর গত দুই ম্যাচে জিতেছে দল। দুই ম্যাচেই মেসির নিজেকে উজাড় করে দেওয়া চোখে পড়েছে। মেসিও তৃপ্ত। তবে এই তৃপ্তি ‘আর্জেন্টিনা অধিনায়কে’র, ‘ছয় পয়েন্ট পাওয়ায় আমি খুশি। এই দুই ম্যাচে এটাই ছিল আমাদের লক্ষ্য।’ গত ম্যাচে করদোবার সমর্থকেরা প্রতি মুহূর্তে গলা ফাটিয়েছে। এ জন্যও মেসি ধন্যবাদ দিলেন, ‘আমাদের যেভাবে বরণ করে নেওয়া হয়েছে সেটা দারুণ ছিল। আবারও সমর্থকেরা আমাদের দারুণ সমর্থন দিলেন।’
২০১৪ সালের ২৩ মার্চ সর্বশেষ এল ক্লাসিকোতে গোল করেছিলেন মেসি। সেদিন পেয়েছিলেন হ্যাটট্রিকও। ২ এপ্রিলের এল ক্লাসিকোতে কী হবে সেটাই দেখার।

আইসিসির সেরা ১০ পারফরম্যান্সে তামিম-মুস্তাফিজ

দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে সেরা দশে আছেন তামিম। ফাইল ছবিদশ বছর। টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি পেতে বাংলাদেশকে অপেক্ষা করতে হলো দশ বছর। সেই সেঞ্চুরি এল তামিম ইকবালের হাত ধরে। 
ধর্মশালায় আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হওয়ার পর ওমান-ম্যাচ বাংলাদেশের জন্য হয়ে উঠেছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জিততেই হবে। হারলেই সর্বনাশ! এই যখন সমীকরণ, চিন্তা আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল বৃষ্টি। অবশেষে থেমেছিল ধর্মশালার বৃষ্টি। কিন্তু ম্যাচ শুরু হওয়ার পর শুরু হয়েছিল আরেক বৃষ্টি—চার-ছক্কার বৃষ্টি! নামিয়েছিলেন তামিম!
১০ চার আর ৫ ছক্কায় ৬৩ বলে ১০৩ রানে অপরাজিত ছিলেন বাংলাদেশ দলের এই বাঁহাতি ওপেনার। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আইসিসির সেরা ১০ পারফরম্যান্সে জায়গা পেয়েছে তামিমের অসাধারণ ইনিংসটি। সেরা দশ পারফরম্যান্সে আছেন মুস্তাফিজও।
মুস্তাফিজের বোলিং ছিল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বড় প্রাপ্তি। ফাইল ছবিইডেনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের ভরাডুবির দিনেও উজ্জ্বল ছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। বাঁহাতি পেসারের কাটার-ইয়র্কার আর নিখুঁত ডেলিভারিতে খাবি খেয়েছিলেন কিউই ব্যাটসম্যানরা। মুস্তাফিজের ২২ রানে ৫ উইকেট এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে সেরা বোলিং। যদিও দল মাত্র ৭০ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ায় দুর্দান্ত বোলিংয়ের আনন্দ তাঁর মুখে শেষ পর্যন্ত আর থাকেনি। তবে আইসিসির সেরা ১০ পারফরম্যান্সে থাকাটা নিশ্চয় মুস্তাফিজকে তৃপ্তি দেবে।
সেরা ১০ পারফরম্যান্সের তালিকায় আছে ইংল্যান্ডের সঙ্গে ক্রিস গেইলের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বিরাট কোহলির অপরাজিত ৮২ রান, দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে ইংলিশ ব্যাটসম্যান জো রুটের ৮৩, প্রোটিয়াদের বিপক্ষে আফগান ওপেনার মোহাম্মদ শেহজাদের ৪৪, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লঙ্কান অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের লড়াকু ৭৩, বাংলাদেশের সঙ্গে শহীদ আফ্রিদির ৪৯ রান।
সেরা দশে ব্যাটসম্যানদের আধিপত্য। মাত্র তিনজন বোলার আছেন এই তালিকায়। বৃষ্টি-বিঘ্নিত ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ডাচ পেসার পল ফন মিকেরেন ১১ রানে ৪ উইকেট, ভারতের বিপক্ষে ১১ রানে ৪ উইকেট পাওয়া কিউই স্পিনার মিচেল স্যান্টনার এবং নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অসাধারণ বোলিংয়ে মুস্তাফিজ জায়গা করে নিয়েছেন সেরা দশে।

সুপার টেনের কিছু সুপার পরিসংখ্যান

বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে বল করা ১৪ জনের একজন ছিলেন মুস্তাফিজ। ফাইল ছবিখেলাটা টি-টোয়েন্টি। পরতে পরতে উত্তেজনা। কখনো মনোযোগের আড়ালেই ঘটে যায় কত চমকপ্রদ ঘটনা, তৈরি হয় নানা পরিসংখ্যান। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টেনের ​২০ ম্যাচের এমন চমকপ্রদ কিছু পরিসংখ্যান—
* এক ম্যাচে ১৪ বোলার! বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার দুই ম্যাচে ১৪ জন করে বোলার ব্যবহার করা হয়।
* দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আফগানিস্তানের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ শাহজাদের ৪৪ রানের ইনিংসের ৪২ রানই আসে বাউন্ডারি থেকে। তাঁর ইনিংসে ছিল ৩টি চার ও ৫টি ছয়ের মার।
* বাউন্ডারিবিহীন ইনিংসও দেখা গেছে এবার। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাকিস্তানের উমর আকমল মোটামুটি দীর্ঘসময় উইকেটে থেকেও একটিও বাউন্ডারি মারতে পারেননি। তাঁর ২৪ রানের ইনিংসের পুরোটাই ছিল সিঙ্গেল থেকে নেওয়া!
* কৃপণতম বোলার ছিলেন আফগানিস্তানের আমির হামজা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করে মাত্র ৯ রান দিয়ে তুলে নেন ১টি উইকেট। পুরা চার ওভার বোলিং করে এক অঙ্কের রান দিয়েছেন কেবল তিনি।
* জুটিতে জড়তা—একটিও শতরানের জুটির দেখা যায়নি এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
* পুরো বিশ্বকাপে ১১ নম্বর ব্যাটসম্যানদের ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ৩ রান!
* টস জিতে ব্যাটিং ও ফিল্ডিং বেছে নেওয়ার অনুপাত ছিল সমানে সমান। সুপার টেনের ২০ ম্যাচে ১০ অধিনায়ক টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েছেন, ১০ জন বেছে নিয়েছেন ফিল্ডিং।
* এবারের আসরে মোট ১০ বার আগে ব্যাট করা দল জয় পেয়েছে। পরে ব্যাট করে জয় ৯ বার।
* কলকাতায় বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে ‘বোল্ড’ আউট হয়েছে দুই দলের মোট দশজন ব্যাটসম্যান। এটা টি-টোয়েন্টি নতুন রেকর্ড।
* মিচেল ম্যাকক্লেনাহানের স্ট্রাইক রেট ৬০০! একবারই ব্যাট করেছেন, একটাই বল, একটাই ছক্কা!

Wednesday, March 30, 2016

ভিন্ন ম্যাচে মাঠে নামছে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা

ভিন্ন ম্যাচে মাঠে নামছে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনাঢাকা: বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামছে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা সহ দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের অন্যান্য দেশগুলো। চিলির বিপক্ষে ২-১ গোলে জয়ের পর এবার নিজেদের মাঠে বলিভিয়ার মুখোমুখি হবে আলবিসেলেস্তেরা। এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় স্বাগতিক প্যারাগুয়ের বিপক্ষে মাঠে নামবে নেইমার বিহীন ব্রাজিল।

টানা দুই ম্যাচে (পেরু, উরুগুয়ে) হলুদ কার্ড দেখায় এক ম্যাচে নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েন নেইমার। অন্যদিকে, পূর্ণ শক্তির দল নিয়েই প্রতিপক্ষকে মোকাবেলা করবে আর্জেন্টিনা। আগের ম্যাচেই দলে ফেরেন লিওনেল মেসি ও সার্জিও আগুয়েরো (দুই ম্যাচ পর)। ইনজুরির কারণে প্রথম চার ম্যাচের একটিতেও খেলতে পারেননি মেসি।

বুধবার (৩০ মার্চ) বাংলাদেশ সময় ভোর সাড়ে ৫টায় আর্জেন্টিনা-বলিভিয়া ও সকাল পৌনে ৭টায় প্যারাগুয়ে-ব্রাজিল ম্যাচটি শুরু হবে। অন্যান্য ম্যাচগুলো হলো কলম্বিয়া-ইকুয়েডর (দিবাগত রাত আড়াইটায়), উরুগুয়ে-পেরু (ভোর ৫টা) ও ভেনেজুয়েলা-চিলি (ভোর সাড়ে ৫টা)।

১০ দলের পয়েন্ট টেবিলে পাঁচ ম্যাচ শেষে দুই জয়, দুই ড্র ও এক পরাজয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে ব্রাজিল। সমান ম্যাচে পয়েন্ট সমান হলেও গোল ব্যবধানে পিছিয়ে থাকায় পাঁচে আর্জেন্টিনা। ১০ পয়েন্টে দুইয়ে উরুগুয়ে ও ৮ পয়েন্টে চতুর্থ স্থানে প্যারাগুয়ে। চার জয় ও এক পরাজয়ে শীর্ষে থাকা ইকুয়েডরের সংগ্রহ ১৩।

শীর্ষ দশের বাকিরা হলো যথাক্রমে চিলি (৭ পয়েন্ট), কলম্বিয়া (৭), পেরু (৪), বলিভিয়া (৩) ও ভেনেজুয়েলা (১)