শুক্রবার ঢাকায় ফিরে মাত্র দু'দিনের বিশ্রাম। এরপরই মাঠে নেমে পড়েছেন তাসকিন আহমেদ। গতকাল সোমবার দুপুরে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ইনডোরে বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিকের তত্ত্বাবধানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরতে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু করেছেন তাসকিন। টি২০ বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বাছাই পর্বের ম্যাচে ডানহাতি এ পেসারের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন আম্পায়াররা। এর পর চেন্নাইয়ে রামচন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষার পর তাকে নিষিদ্ধ করে আইসিসি।
পুনর্বাসনের প্রথম দিন জিম কিংবা গা গরম কিছুই করেননি তাসকিন। প্রায় দেড় ঘণ্টা ইনডোরে বোলিং করেন তরুণ এ পেসার। সেখানে প্রায় সব ধরনের ডেলিভারিই তিনি দিয়েছেন। তবে সঙ্গত কারণেই বাউন্সারটা একটু বেশি অনুশীলন করেছেন। ইনডোরে প্রায় পুরোটা সময় হিথ স্ট্রিকের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন। এত তড়িঘড়ি করে মাঠে নেমে পড়ার কারণটা অবশ্য তাসকিন পরিষ্কার করেছেন, 'স্ট্রিক ১ এপ্রিল ছুটিতে চলে যাবেন। তাই আমি কীভাবে কাজ করব, সে জন্য একটা পরিকল্পনা দিয়ে যাচ্ছেন। তার গাইডলাইন অনুযায়ী আমি কাজ করব।' তাসকিন শুক্রবার ফিরলেও হিথ স্ট্রিক জাতীয় দলের সঙ্গে ঢাকায় নামেন গত পরশু রোববার। তবে ঢাকায় নেমেই তাসকিনের পুনর্বাসনের জন্য পরিকল্পনা করে ফেলেন জিম্বাবুইয়ান এ কোচ। তাসকিন কীভাবে সে পরিকল্পনা অনুসরণ করবেন, সেটা বুঝিয়ে দিতেই গতকাল ২১ বছর বয়সী এ পেসারকে নিয়ে কাজে নেমেছিলেন স্ট্রিক। আজও চলবে সেই ক্লাস। দু'দিনে তিনি তাসকিনকে সবকিছু বুঝিয়ে দেবেন। যেন তিনি ছুটিতে থাকলেও তাসকিন বোলিং অ্যাকশন শোধরানোর কাজটি ঠিকঠাকমতো চালিয়ে যেতে পারেন।
চেন্নাইয়ের ল্যাবে তাসকিনের বাউন্সারে সমস্যা ধরা পড়েছে। আর কোনো ডেলিভারিতে কিছু পাওয়া যায়নি। ১৫ মার্চের পরীক্ষায় চার মিনিটের মধ্যে তাসকিনকে নয়টি বাউন্সার দিতে বলা হয়েছিল। সেখানে নাকি তার তিনটি বাউন্সারের সময় অ্যাকশনে ত্রুটি পাওয়া গিয়েছিল। তাই স্ট্রিকের প্রেসক্রিপশনে বাউন্সার-সংক্রান্ত দিকনির্দেশনাই বেশি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার জন্য তাসকিনকে আবার পরীক্ষা দিতে হবে। এবার যাতে তার বাউন্সারে কোনো ত্রুটি না পাওয়া যায়, সে চেষ্টাই করবেন তাসকিন। স্ট্রিক ঢাকায় ফিরে তাসকিনের অগ্রগতি দেখবেন। এর পরই পরীক্ষার বিষয়ে আলোচনা হবে।
ছুটি শেষে এপ্রিলের মাঝামাঝি ঢাকায় ফিরবেন স্ট্রিক। তার সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চুক্তি আছে জুন পর্যন্ত। গতকাল অবশ্য বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান আকরাম খান জানিয়েছেন, স্ট্রিকের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে কি-না, সে সিদ্ধান্ত এখনও তারা নেননি। তবে কয়েক দিনের মধ্যেই বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরামর্শ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন তারা
- See more at: http://bangla.samakal.net/2016/03/29/202506#sthash.gXTKPZaH.dpuf
পুনর্বাসনের প্রথম দিন জিম কিংবা গা গরম কিছুই করেননি তাসকিন। প্রায় দেড় ঘণ্টা ইনডোরে বোলিং করেন তরুণ এ পেসার। সেখানে প্রায় সব ধরনের ডেলিভারিই তিনি দিয়েছেন। তবে সঙ্গত কারণেই বাউন্সারটা একটু বেশি অনুশীলন করেছেন। ইনডোরে প্রায় পুরোটা সময় হিথ স্ট্রিকের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন। এত তড়িঘড়ি করে মাঠে নেমে পড়ার কারণটা অবশ্য তাসকিন পরিষ্কার করেছেন, 'স্ট্রিক ১ এপ্রিল ছুটিতে চলে যাবেন। তাই আমি কীভাবে কাজ করব, সে জন্য একটা পরিকল্পনা দিয়ে যাচ্ছেন। তার গাইডলাইন অনুযায়ী আমি কাজ করব।' তাসকিন শুক্রবার ফিরলেও হিথ স্ট্রিক জাতীয় দলের সঙ্গে ঢাকায় নামেন গত পরশু রোববার। তবে ঢাকায় নেমেই তাসকিনের পুনর্বাসনের জন্য পরিকল্পনা করে ফেলেন জিম্বাবুইয়ান এ কোচ। তাসকিন কীভাবে সে পরিকল্পনা অনুসরণ করবেন, সেটা বুঝিয়ে দিতেই গতকাল ২১ বছর বয়সী এ পেসারকে নিয়ে কাজে নেমেছিলেন স্ট্রিক। আজও চলবে সেই ক্লাস। দু'দিনে তিনি তাসকিনকে সবকিছু বুঝিয়ে দেবেন। যেন তিনি ছুটিতে থাকলেও তাসকিন বোলিং অ্যাকশন শোধরানোর কাজটি ঠিকঠাকমতো চালিয়ে যেতে পারেন।
চেন্নাইয়ের ল্যাবে তাসকিনের বাউন্সারে সমস্যা ধরা পড়েছে। আর কোনো ডেলিভারিতে কিছু পাওয়া যায়নি। ১৫ মার্চের পরীক্ষায় চার মিনিটের মধ্যে তাসকিনকে নয়টি বাউন্সার দিতে বলা হয়েছিল। সেখানে নাকি তার তিনটি বাউন্সারের সময় অ্যাকশনে ত্রুটি পাওয়া গিয়েছিল। তাই স্ট্রিকের প্রেসক্রিপশনে বাউন্সার-সংক্রান্ত দিকনির্দেশনাই বেশি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার জন্য তাসকিনকে আবার পরীক্ষা দিতে হবে। এবার যাতে তার বাউন্সারে কোনো ত্রুটি না পাওয়া যায়, সে চেষ্টাই করবেন তাসকিন। স্ট্রিক ঢাকায় ফিরে তাসকিনের অগ্রগতি দেখবেন। এর পরই পরীক্ষার বিষয়ে আলোচনা হবে।
ছুটি শেষে এপ্রিলের মাঝামাঝি ঢাকায় ফিরবেন স্ট্রিক। তার সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চুক্তি আছে জুন পর্যন্ত। গতকাল অবশ্য বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান আকরাম খান জানিয়েছেন, স্ট্রিকের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে কি-না, সে সিদ্ধান্ত এখনও তারা নেননি। তবে কয়েক দিনের মধ্যেই বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরামর্শ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন তারা
No comments:
Post a Comment