খেলাটা টি-টোয়েন্টি। পরতে পরতে উত্তেজনা। কখনো মনোযোগের আড়ালেই ঘটে
যায় কত চমকপ্রদ ঘটনা, তৈরি হয় নানা পরিসংখ্যান। এবারের টি-টোয়েন্টি
বিশ্বকাপের সুপার টেনের ২০ ম্যাচের এমন চমকপ্রদ কিছু পরিসংখ্যান—
* এক ম্যাচে ১৪ বোলার! বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার দুই ম্যাচে ১৪ জন করে বোলার ব্যবহার করা হয়।
*
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আফগানিস্তানের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ
শাহজাদের ৪৪ রানের ইনিংসের ৪২ রানই আসে বাউন্ডারি থেকে। তাঁর ইনিংসে ছিল
৩টি চার ও ৫টি ছয়ের মার।
* বাউন্ডারিবিহীন ইনিংসও দেখা গেছে এবার।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাকিস্তানের উমর আকমল মোটামুটি দীর্ঘসময় উইকেটে
থেকেও একটিও বাউন্ডারি মারতে পারেননি। তাঁর ২৪ রানের ইনিংসের পুরোটাই ছিল
সিঙ্গেল থেকে নেওয়া!
* কৃপণতম বোলার ছিলেন আফগানিস্তানের আমির হামজা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করে মাত্র ৯ রান দিয়ে তুলে নেন ১টি
উইকেট। পুরা চার ওভার বোলিং করে এক অঙ্কের রান দিয়েছেন কেবল তিনি।
* জুটিতে জড়তা—একটিও শতরানের জুটির দেখা যায়নি এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
* পুরো বিশ্বকাপে ১১ নম্বর ব্যাটসম্যানদের ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ৩ রান!
*
টস জিতে ব্যাটিং ও ফিল্ডিং বেছে নেওয়ার অনুপাত ছিল সমানে সমান। সুপার
টেনের ২০ ম্যাচে ১০ অধিনায়ক টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েছেন, ১০ জন বেছে নিয়েছেন
ফিল্ডিং।
* এবারের আসরে মোট ১০ বার আগে ব্যাট করা দল জয় পেয়েছে। পরে ব্যাট করে জয় ৯ বার।
* কলকাতায় বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে ‘বোল্ড’ আউট হয়েছে দুই দলের মোট দশজন ব্যাটসম্যান। এটা টি-টোয়েন্টি নতুন রেকর্ড।
* মিচেল ম্যাকক্লেনাহানের স্ট্রাইক রেট ৬০০! একবারই ব্যাট করেছেন, একটাই বল, একটাই ছক্কা!
No comments:
Post a Comment