প্রায় দেড় বছর হলো টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন ধোনি। তার বিদায়টা ছিলো আচমকা। তাতে ক্রিকেট মহলের অনেকেই অবাক হয়েছেন। অবাক হয়েছেন ধোনির বিদায়ের সময় ভারতীয় দলের ডিরেক্টর থাকা শাস্ত্রীও। তাই ধোনির অবসরের ঘোষনার পর টিম ইন্ডিয়ার দলপতিকে উল্টো প্রশ্ন করে বসেন শাস্ত্রী, ‘এখনই কেন টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানানো হলো?’ শাস্ত্রীর এমন প্রশ্নে কোনো উত্তর দেননি ধোনি। উল্টো শাস্ত্রীর প্রশ্ন শুনে মুখ চওড়া করে হাসি দিয়েছিলেন ধোনি।
যাই হোক ধোনির এমন অবসরে অবাক হয়েছেন শাস্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ধোনি অবসরের কথা শুনে আমি অবাক হয়েছিলাম। তিন ফরম্যাটে খেলার মতো সামর্থ্য তার ছিলো। ধোনি যে অবস্থায় খেলা ছেড়েছেন, সেই অবস্থায় অন্য কোনো খেলোয়াড়রা অনায়াসে আরো কয়েক বছর খেলে যেতে পারতো। ধোনির চলে যাওয়ায় হঠাৎ শুন্যতা সৃষ্টি হয়েছিলো। সেই শূন্যতা এখনো পূরণ হয়নি।’
ধোনির অবসরের স্মৃতি এখনো নাড়া দেয় শাস্ত্রীকে। তবে ধোনি ছিলেন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়, বললেন শাস্ত্রী, ‘ধোনি চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়। সে সত্যিকারের লিজন্ড। দলকে এক সুতোয় গেথে রেখেছিলো সে। খেলোয়াড়দের কাছ থেকে পারফরমেন্স বের করে আনতো ধোনি। ২০০৭ টি-২০ বিশ্বকাপটি দেখলেই বুঝা যাবে। অধিনায়ক হিসেবে কেমন ছিলো ধোনি। সবসময় সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতো সে। কঠিন পরিস্থিতিতে ঠান্ডা মাথায় সব কিছু সামলানোর অসম্ভব ক্ষমতা ছিলো ধোনির। যা অন্য কোন অধিনায়কের মত কমই আছে।’
২০০৫ সালে টেস্ট অভিষেক হয় ধোনির। সাদা পোশাকে ৯০ টেস্টে ৪৮৭৬ রান করেন তিনি। গড় ছিলো ৩৮.০৯। এরমধ্যে ৬টি সেঞ্চুরি ও ৩৩ হাফ-সেঞ্চুরি করেন ৩৪ বছর বয়সী ধোনি।
info,
www.dailynayadiganta
টেস্ট
ক্রিকেট থেকে মহেন্দ্র সিং ধোনি অবসর নেয়ায় অবাক হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট
দলের সাবেক অধিনায়ক রবি শাস্ত্রী। অবাক হয়ে ধোনির দিকে একটি প্রশ্নও ছুঁড়ে
দিয়েছিলেন শাস্ত্রী। তা’হলো- ‘এখনই কেন টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানানো হলো?’
এর উত্তরে নাকি ধোনি কিছুই বলেননি। উল্টো হেসেছিলেন। সম্প্রতি ভারতের একটি
সংবাদ মাধ্যমে ধোনির প্রশংসা করে অনেক কথাই বলেন শাস্ত্রী।
প্রায় দেড় বছর হলো টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন ধোনি। তার বিদায়টা ছিলো আচমকা। তাতে ক্রিকেট মহলের অনেকেই অবাক হয়েছেন। অবাক হয়েছেন ধোনির বিদায়ের সময় ভারতীয় দলের ডিরেক্টর থাকা শাস্ত্রীও। তাই ধোনির অবসরের ঘোষনার পর টিম ইন্ডিয়ার দলপতিকে উল্টো প্রশ্ন করে বসেন শাস্ত্রী, ‘এখনই কেন টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানানো হলো?’ শাস্ত্রীর এমন প্রশ্নে কোনো উত্তর দেননি ধোনি। উল্টো শাস্ত্রীর প্রশ্ন শুনে মুখ চওড়া করে হাসি দিয়েছিলেন ধোনি।
যাই হোক ধোনির এমন অবসরে অবাক হয়েছেন শাস্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ধোনি অবসরের কথা শুনে আমি অবাক হয়েছিলাম। তিন ফরম্যাটে খেলার মতো সামর্থ্য তার ছিলো। ধোনি যে অবস্থায় খেলা ছেড়েছেন, সেই অবস্থায় অন্য কোনো খেলোয়াড়রা অনায়াসে আরো কয়েক বছর খেলে যেতে পারতো। ধোনির চলে যাওয়ায় হঠাৎ শুন্যতা সৃষ্টি হয়েছিলো। সেই শূন্যতা এখনো পূরণ হয়নি।’
ধোনির অবসরের স্মৃতি এখনো নাড়া দেয় শাস্ত্রীকে। তবে ধোনি ছিলেন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়, বললেন শাস্ত্রী, ‘ধোনি চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়। সে সত্যিকারের লিজন্ড। দলকে এক সুতোয় গেথে রেখেছিলো সে। খেলোয়াড়দের কাছ থেকে পারফরমেন্স বের করে আনতো ধোনি। ২০০৭ টি-২০ বিশ্বকাপটি দেখলেই বুঝা যাবে। অধিনায়ক হিসেবে কেমন ছিলো ধোনি। সবসময় সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতো সে। কঠিন পরিস্থিতিতে ঠান্ডা মাথায় সব কিছু সামলানোর অসম্ভব ক্ষমতা ছিলো ধোনির। যা অন্য কোন অধিনায়কের মত কমই আছে।’
২০০৫ সালে টেস্ট অভিষেক হয় ধোনির। সাদা পোশাকে ৯০ টেস্টে ৪৮৭৬ রান করেন তিনি। গড় ছিলো ৩৮.০৯। এরমধ্যে ৬টি সেঞ্চুরি ও ৩৩ হাফ-সেঞ্চুরি করেন ৩৪ বছর বয়সী ধোনি। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/112659#sthash.6HJpyXbr.dpuf
প্রায় দেড় বছর হলো টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন ধোনি। তার বিদায়টা ছিলো আচমকা। তাতে ক্রিকেট মহলের অনেকেই অবাক হয়েছেন। অবাক হয়েছেন ধোনির বিদায়ের সময় ভারতীয় দলের ডিরেক্টর থাকা শাস্ত্রীও। তাই ধোনির অবসরের ঘোষনার পর টিম ইন্ডিয়ার দলপতিকে উল্টো প্রশ্ন করে বসেন শাস্ত্রী, ‘এখনই কেন টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানানো হলো?’ শাস্ত্রীর এমন প্রশ্নে কোনো উত্তর দেননি ধোনি। উল্টো শাস্ত্রীর প্রশ্ন শুনে মুখ চওড়া করে হাসি দিয়েছিলেন ধোনি।
যাই হোক ধোনির এমন অবসরে অবাক হয়েছেন শাস্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ধোনি অবসরের কথা শুনে আমি অবাক হয়েছিলাম। তিন ফরম্যাটে খেলার মতো সামর্থ্য তার ছিলো। ধোনি যে অবস্থায় খেলা ছেড়েছেন, সেই অবস্থায় অন্য কোনো খেলোয়াড়রা অনায়াসে আরো কয়েক বছর খেলে যেতে পারতো। ধোনির চলে যাওয়ায় হঠাৎ শুন্যতা সৃষ্টি হয়েছিলো। সেই শূন্যতা এখনো পূরণ হয়নি।’
ধোনির অবসরের স্মৃতি এখনো নাড়া দেয় শাস্ত্রীকে। তবে ধোনি ছিলেন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়, বললেন শাস্ত্রী, ‘ধোনি চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়। সে সত্যিকারের লিজন্ড। দলকে এক সুতোয় গেথে রেখেছিলো সে। খেলোয়াড়দের কাছ থেকে পারফরমেন্স বের করে আনতো ধোনি। ২০০৭ টি-২০ বিশ্বকাপটি দেখলেই বুঝা যাবে। অধিনায়ক হিসেবে কেমন ছিলো ধোনি। সবসময় সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতো সে। কঠিন পরিস্থিতিতে ঠান্ডা মাথায় সব কিছু সামলানোর অসম্ভব ক্ষমতা ছিলো ধোনির। যা অন্য কোন অধিনায়কের মত কমই আছে।’
২০০৫ সালে টেস্ট অভিষেক হয় ধোনির। সাদা পোশাকে ৯০ টেস্টে ৪৮৭৬ রান করেন তিনি। গড় ছিলো ৩৮.০৯। এরমধ্যে ৬টি সেঞ্চুরি ও ৩৩ হাফ-সেঞ্চুরি করেন ৩৪ বছর বয়সী ধোনি। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/112659#sthash.6HJpyXbr.dpuf
No comments:
Post a Comment